সরকার বৈধ করুক আর নাই করুক, ক্রিপ্টোকারেন্সির ব্যবহার বাড়তেই থাকবে কারণ এর সুবিধা অনেক রয়েছে যেটা পেমেন্ট সিস্টেমগুলো দিতে পারেনা।
আমি একজনকে দেখলাম crypterium এর ডেবিট কার্ড ব্যবহার করছে বাংলাদেশ থেকে। কেমন রিস্ক আছে এক্ষেত্রে?
সরকার একসময় হয়তো ক্রিপ্টোকে রেগুলেশন করবে, কিন্তু অনেক সময় লাগবে। কারণটি সবার জানা আছে, কোনো সমস্যা তো ............ (বুঝে নিয়েন

) । তবে যেমনটি আগেই বলেছি, সরকার শুধুমাত্র তাদেরকে ধরতেছে, যারা অবৈধ কোনো কাজ কারবারের সাথে জড়িত। কিন্তু এমন খবর শুনার পর, যারা বৈধ উপায়ে উপার্জন করতেছে, তাদের জন্য দিশেহারা হওয়ার অবস্থা হয় । উদাহরণ হিসেবে, আমার পরিচিত বড় ভাই Freelancer(dot)com এ কাজ করে এবং তার ক্লাইন্ট তাকে বিটকয়েনে পেমেন্ট করে। তারা কী করবে বুঝতে পারে না। কারণ এক তাদের ক্লাইন্ট বিটকয়েনে পেমেন্ট দেয়, দুই তারা সেটি এখন নিরাপদে টাকায় রূপান্তর করতেও ভয় পাচ্ছে।
আর সেটির সুযোগ মাইক্রোট্রাটিজি কাজে লাগিয়ে ১৫ বিলিয়নের সমপরিমাণ বিটকয়েন ক্রয় করে। আর এই নিউজটি আসার পর মার্কেট উর্ধ্বগতির দিকে যায়।
১৫ মিলিয়ন

ঘুমের ঘোরে লেখলে যা হয়।

অবশ্য পরে সেটি সংশোধন করেছি এবং আপনাকে ধন্য থেকে বাদ করে দিলাম।

আমার মতামত:
আমি এখানে চেষ্টা করেছি সম্পূর্ণ আর্টিকেল একসাথে দেয়ার। অন্তত এই আর্টিকেলে আমরা ব্লকচেইন সম্পর্কে একটি পজিটিভ ধারণা পাই। এর মাধ্যমেই মোটামুটি একটা ধারণা পাওয়া যাচ্ছে যে দেশে ব্লকচেইন নিয়ে চিন্তা-ভাবনা করা হচ্ছে। হয়তো খুব শীঘ্রই আমরা নতুন কিছু দেখতে যাচ্ছি।
ব্লকচেইন নিয়ে সম্ভাবনা অনেক রয়েছে, কিন্তু কোন ধরনের ব্লকচেইন সেটি আগে ভাবতে হবে। কারন জুনায়েদ স্যার এর আগেই একটি কনফারেন্সে বলেছিলেন, বাংলাদেশে ব্লকচেইন প্রযুক্তির অগ্রগতির জন্য কাজ করবেন কিন্তু বিটকয়েনকে বৈধ করার সম্ভাবনা কম। আর একটি বিষয় হলো,বাংলাদেশের কিছু আইটি ফার্ম আছে যেগুলো প্রাইভেট ব্লকচেইন সিস্টেম দুবাইকে প্রদান করে থাকে। আর ব্লকচেইন অলিম্পিয়াডে আমিও অংশগ্রহণ করার জন্য শাহজালাল ইউনিভার্সিটির এক ভাইয়ের কাছে পরামর্শ চাইছিলাম। আর তার কথা থেকে আমি যতটুকু বুঝতে পেরেছিল, বর্তমানে এসব অলিম্পিয়াড হচ্ছে প্রাইভেট সেক্টরগূলোর জন্য এবং সেটি প্রাইভেট ব্লকচেইন নিয়েই বলা যায়। তাই আমি এখন পর্যন্ত ব্লকচেইন নিয়ে লেখা খবরগুলোতে তেমন আশাবাদী না যে, বিটকয়েন খুবই তাড়াতাড়ি বাংলাদেশে বৈধ কিংবা রেগুলেশন হবে। অন্যান্যদের মতামতের অপেক্ষায় রইলাম।