সরকার এক দশকের বেশি সময় ধরে বিটকয়েনারদেরকে অত্যাচার করছে। পৃথিবী জুড়ে সরকার রা বিটকয়েনারদের কে কোনো প্রকার সহযোগিতা না করেই তাদের কষ্ট উপার্জিত টাকা কেড়ে নিতে তাদের কাছ থেকে এক প্রকার চাদাবাজি শুরু করেছে এটা জেনে যে বিটকয়েনাররা ক্রিপ্টো ট্রানজেকশন থেকে সত্যিকারের ফিয়াট মানি আয় করে। মানুষ কাজ করে, কাজের জন্য বেতন পায়, কিন্তু রাষ্ট্র সেটার অংশ চায়।
অন্যান্য দেশের সুরকার বিটকয়েন কে তাদের দেশে বৈধ করে দিয়ে কর বা (tax) এর মাধ্যমে অত্যাচার করে। ওই রকম দেশের জন্য একটা সুবিধা রয়েছে কোন ধরনের আইনের ঝামেলা নেই। কিন্তু আমাদের দেশে আমরা বিটকয়েন বৈধ করা ছাড়াই অত্যাচারিত হচ্ছি। আমাদের দেশে বিটকয়েন বৈধ করা হলে হয়তো আমাদের উপর সরকার নানা ভাবে অত্যাচার শুরু করবে, অন্যন্য দেশের তুলনায় বেশি আমাদের সমস্যার পড়তে হবে। আমাদের দেশে বিটকয়েন বৈধ না করাই মনে হয় আমরা অনেক ভালো আছি শুধু একটু সতর্কতা মেনে চলতে হবে।
ক্রিপ্টো এক্সচেঞ্জ এর পরিমান বেড়েছে এবং তাদের ইউজাররাও বিটকয়েনের মূল নীতি : পিয়ার-টু-পিয়ার/এননিমিটি/ছদ্মনাম/থার্ড পার্টি থেকে মুক্তি না বুঝেই এর বিরুদ্ধে কাজ করছে। ক্রিপ্টো এক্সচেঞ্জের সাথে নতুন আইনও বের হয়েছে, এবং তারা তাদের গ্রাহকদের কাছ থেকে KYC তথ্য কালেক্ট করতে এক্সচেঞ্জকে বাধ্য করছে।
এই বিষয়ে পোস্ট পড়ে অনেক উপকৃত হয়েছি। যাইহোক যারা জানে না এক্সচেঞ্জারে বিটকয়েন রাখলে নিজের নিয়ন্ত্রণে থাকে না। তারা এই বিষয়ে জানতে পারবেন। আচ্ছা আমি যদি বিটকয়েন সেল দিতে চাই তাইলে তো আমাকে এক্সচেঞ্জ ব্যবহার করতে হবে। আমি আমার স্থানীয় মুদ্রা অর্থ নেওয়ার জন্য এক্সচেঞ্জারের মাধ্যমে p2p লেনদেন করতে হবে।
আচ্ছা এমন কোন উপায় আছে কী যা KYC মুক্ত ও অধিক নিরাপদ ভাবে P2P লেনদেন করা যায় এই বিষয়ে আমি জানতে চাই? বাইন্যান্স বা কুকয়েনের মতো সে আমাকে আগে টাকা দিবে এরপর আমি রিলিজ করে দিবো এই রকম কী কোন সাইড আছে?