আসলে জেই বিল্ডিং এ আগুন ধরেছে তার ১০ম তলাতে ব্যাকআপ তারা রেখেছিলো এখোন দেখার বিষয় পুরো সিস্টেম যদি পুরে যায় তাইলে সময় লাগবে অনেক, আর যদি ব্যাকআপ সিস্টেমের মাধ্যমে সবকিছু চালু করতে পারে তাহলে দ্রুতই সাভাবিক হয়ে যাবে।
এই ব্যাক আপ থাকার ব্যাপারটা কতোটা সত্য জানি না। তবে যেটা জানি সেটা হলো বাংলাদেশি কোম্পানিগুলো ব্যাক আপ রাখার ব্যাপারে একবারেই উদাসিন। আর যতোদূর জানি বিল্ডিং এর কয়েকটা ফ্লোর এ আগুন ছড়িয়ে গেছে ইন্টারনেট ক্যাবলের মাধ্যমে। ১০-১১-১২-১৩ এগুলোতেই সম্ভবত সবচাইতে বেশি আগুন ছড়িয়েছে। ব্যাকআপ যদি নষ্ট না হয়ে থাকে, তাহলে তো ভালো। তবে সারভার রান করার প্রওয়াজনীয় সব প্রোডাক্ট এই মুহুর্তে বাংলাদেশে পাবে বলে মনে হয় না। অঅর বিল্ডিং মেরামত করা ছাড়া এগুলো কিছুই করা সম্ভব নয়। বাংলাদেশে তো তদন্তের নাম করেই ১ মাস একটা যায়গা তালা মেরে রাখে।
ভাই ভ্যাট এবং ট্যাক্স ফাকি দেয়া অনেক সহজ হয়, কয়েক বছর আগে একটা বিল্ডিং এ আগুন ধরেছিলো নিউজ দেখছিলাম এক বিল্ডিং এই ৩ হাজারের বেশি প্রতিষ্ঠান ছিলো।
আর এতে করে মরলে সব একসাথেই মরে। সাথে সাথে পুরো দেশের কোমড় ভেঙ্গে দেয়।
ব্যাক আপ আছে কিন্তু অজানা কারনে প্রশাসন এখোনো ভবনটির এ্যাক্সেস কাউকে দেয়নি, মানে সেখানে কেউ যেতে পারছেনা, যেহেতু সার্ভার স্টেশন আরো আছে তাই অন্য সার্ভার স্টেশন এর সাথে মাইগ্রেট করে কানেক্টেড করা খুব বেশি জটিল বলে মনে হয়না।
তবে আপনার সাথে আমি একমত যে একটা বিল্ডিং এর উপরে সবার নির্ভরশীল হওয়া মোটেও ভালো কোনো লক্ষন না। যখন যাবে তখন সবকিছু নিয়েই যাবে।