আফসোস না করে যদি আমরা যারা সিগনেচার কাজ করি সব ডলার খরচ না করে। কিছু কিছু ডলার আমরা জমা করে ২০৩০ সালের জন্য রেখে দিতে পারি। আমরা যদি এরকম করে ডলারগুলো জমা করতে পারি তাহলে বিটকয়েনের দাম যদি ভবিষ্যতের বৃদ্ধি পায়। তাহলে আমাদের আর আফসোস করতে হবে না। সত্যি যদি ২০৩০ সালে বিটকয়েনের মূল্য ৫০ লক্ষ ছাড়িয়ে যায় তাহলে আমাদের সবারই উচিত কিছু কিছু করে ডলার জমা করা।
এটাই আমাদের উচিত। আমরা তো আর টাকা উপার্জন করে সেই টাকা ভাঙ্গিয়ে বিটকয়েন ক্রয় করতে পারবো না। আমরা সিগনেচার থেকে যাও উপার্জন করি সেই উপার্জন থেকে কিছু কিছু বিটকয়েন জমিয়ে রাখলে অবশ্যই ফিউচারে বড় ধরনের ফিডব্যাক পাওয়ার আসা থাকবে। আর এখন যদি সব টাকা ভেঙে ফেলি তাহলে কিন্তু আমাদের পরবর্তীতে কোন আসা থাকবে না। তাই যা কিছু করার এখন প্লান মাফিক করতে হবে। আমাদের এখনই উচিত কিছু কিছু জমিয়ে বিটকয়েনের ডিজিট টা একটু বৃদ্ধি করা। ভবিষ্যতে তাও গর্ব করে বলতে পারবে আমারও কিছু বিটকয়েন আছে।