মারহাবা ভাইলোক কি অবস্থা? পিয়াজের দাম দেখে তো মাথাই নষ্ট

। উন্নয়নের জোয়ারে ভেসেই গেলাম। ভাগ্য ভালো আগের দিন ২ কেজি কিনছিলাম বাই মিসটেক, নয়তো দেয়ালে মাথা বারি দেয়া লাগতো। মনে মনে, মনে হচ্ছে জীবন যুদ্ধে সামান্য হলেও আগায় গেলাম। মাঝে মাঝে মনে হয় বিটকয়েনে ইনভেস্ট না করে বাংলাদেশের ইকোনমিতে ইনভেস্ট করলে ভালো হতো। রাতারাতি জিনিসের দাম দ্বিগুণ বৃদ্ধির যে ট্রেন্ডটা শুরু হইছে তাতে দেখা যাচ্ছে ৬ মাস ব্যবসা করলে কোটিপতি না হলেও লাখপতি হতে পারবো।
আমাদের এদিকে ২২০/কেজি চলে পিয়াজ। আপনাদের দিকে কি হাল? আছেন না গেছেন!
আপনাদের ওইদিককার পেঁয়াজের হাওয়া আরো অনেক দিকেই বয়ে চলেছে। এখানে ভাই আমরা সাধারণ জনগণ নিরুপায় দেখুন আমাদের মধ্যে ইউনিটিটা কোথায় দেশের গণতন্ত্র, দুর্নীতি রাহাজানি সকল কিছু হচ্ছে এগুলোর বিরুদ্ধে আমরা একত্রিত হতে পারি না।
কিন্তু দেখুন এই অসাধু ব্যবসায়ীদের মধ্যে কত সুন্দর ইউনিটি কিছুদিন তারা একতাই বল পালন করে আলুর জন্য আবার কিছুদিন ডিমের জন্য, এখানেই তো নয় শুধু বাস শ্রমিকদের মধ্যে কত ইউনিটি সময় পেলেই ইচ্ছামতন ভাড়া বাড়িয়ে সাধারণ জনগণ থেকে টাকা নিয়ে পকেট ধরে। ইউনিটিতে শুধু এদের মধ্যে অসৎ কাজে।
কিন্তু আমাদের সাধারণ জনগণ এর মধ্যে যদি একটু ওদের মত ইউনিটি থাকতো তাহলে হয়তো পেঁয়াজের দাম, আলুর দাম খুব অল্পদিনই এভাবে রাখতে পারতো, ধরেন আমরা যদি এক সপ্তাহ পেঁয়াজ এক কেজির জায়গায় ২০০ গ্রাম খাই তাহলে ওদের পশ্চাৎ মারা যাবে, কিন্তু এটাই আমাদের মধ্যে নাই বরং আমরা এই সময়ে আরো বেশি বেশি কিনে রাখবো যে ভবিষ্যতে আরো দাম বাড়বে
