ঢাকা এবং তার আশে পাশের জেলা গুলোতেই বেশি বাজার মনিটরিং করা হয়। তাছাড়া বাইরের শহর বলেন, বা গ্রাম বলেন, সেখানে শুধুমাত্র একটু গুজবই দাম বাড়ার জন্য যথেষ্ঠ। একই বাজারে আপনি ভোক্তা অধিদপ্তরের লোক আসার নিউজ ছড়ায়া দেখেন তো কাজ করে নাকি। করবে বলে মনে হয় না। মানুষ লোভের ওপরে কোনো কিছুকেই প্রাধান্য দেয় না। সেটা হোক পুলিশ, বা যে কোনো কিছু। মানুষের ভেতরে পরকালের ভয় অব্দি নাই। তাদের কাছে কিছু আশা করবো কিভাবে বলেন?
আপনি আজকে বাজারে গিয়ে বলেন যে কালকে থেকে সয়াবিন ২৫০ টাকা লিটার। একটা দোকানিও যাচাই করবে না। কালকে থেকেই ২৫০ বেচা শুরু করবে। আবার কমে গেলে আগর মাল শেষ হয়নি বলবে। এভাবেই চলছে বাংলাদেশের বাজার গুলো। পেয়াজ রান্নার জন্য মেন্ডাটোরি না। তবে উপমহাদেশে পেয়াজ অনেক বেশি জনপ্রিয়।
ভাই আমাদের এদিকে মনিটরিং নাই বল্লেই চলে একদমই নাই। তাও ভালো পরিচিত দোকানদার থাকায় কমে কমে আনতে পারি। তবে এখানে দোকানদার গুলোরও কোন দোষ নাই। ১৮০-১৯০ টাকা কেজি কিনে যদি ২০০ টাকায় বেচে, তাহলে দোষের কিছু দেখিনা। বাট আমরা হুদাই দোকানদার গুলোর উপর রাগ দেখায় বসি যেখানে দোষ সব সিন্ডিকেটের।
না ভাই আমি অনেক ডিটারমেন্ট এইবার। খাইলামনা পিয়াজ, কি হয় দেখি। দাম কমুক আগে। অবশ্য আমাদের বাগানে পিয়াজ লাগানোও হইছে অলরেডি, কয়েক মাসের মধ্যে ফলন পাবো বলে আশা করতেছি।
বর্তমান বাজারের পরিস্থিতি খুবই খারাপ বিশেষ করে কিছু সিন্ডিকেটে ব্যবসায়ীদের জন্য আজকে বাজারের এই অবস্থা। সরকার যদি সব জায়গায় বাজারের মনিটরিং ব্যবস্থা রাখতো অবশ্যই সিন্ডিকেটরা তেমন একটা সুবিধা করতে পারত না। এতে করে সাধারণ জনগণ অনেকটা সুবিধা পেত। অবশ্যই আমাদের দেশের সরকারের উচিত যখন কোন দ্রব্যমূলের দাম অহেতুক বেড়ে যায় অবশ্যই বাজারে মনিটরিং করা উচিত।