ভাই আমাদের এদিকে মনিটরিং নাই বল্লেই চলে একদমই নাই। তাও ভালো পরিচিত দোকানদার থাকায় কমে কমে আনতে পারি। তবে এখানে দোকানদার গুলোরও কোন দোষ নাই। ১৮০-১৯০ টাকা কেজি কিনে যদি ২০০ টাকায় বেচে, তাহলে দোষের কিছু দেখিনা। বাট আমরা হুদাই দোকানদার গুলোর উপর রাগ দেখায় বসি যেখানে দোষ সব সিন্ডিকেটের।
মনিটরিং যেমন হয়না, বেশিরভাগ গ্রাম্য বাজারে কোনো বাজার কমিটি নাই। আর বাজারে পন্যের দামের তালিকা তো একেবারেই নাই। বাজারে কমিটি থাকলে কমিটির কাছে আপনি নালিশ করতে পারবেন। একবারে তৃনমূল পর্যায়ে গিয়ে দাম কন্ট্রোল করা যায় না। তবে এক রাতের ব্যাবধানে যেখানে দাম হেড় ফের হয়, সেখানেই মূলত সমস্যা। সেটা যে কোনো বাজার হতে পারে। সব বাজারেই অসাধু ব্যাবসায়ী আছে। শুধুমাত্র খবর শুনেই তারা দাম বাড়িয়ে থাকে। তার কতো তে কেনা, কতো বিক্রি করতে হবে, এসব নিয়ে কোনো প্রকার মাথাব্যাথা নাই।
না ভাই আমি অনেক ডিটারমেন্ট এইবার। খাইলামনা পিয়াজ, কি হয় দেখি। দাম কমুক আগে। অবশ্য আমাদের বাগানে পিয়াজ লাগানোও হইছে অলরেডি, কয়েক মাসের মধ্যে ফলন পাবো বলে আশা করতেছি।
আমিও সেটাই ভেবে রেখেছিলাম। তবে আজকেই দেখি পেয়াজ আনতে হবে। তবে আমাদের বাজারে দাম কিছুটা সহনশীল। আশা করি বাজারে গিয়ে চোখ কপালে উঠবে না।