আরো মজার কাহিনী হলো গিয়ে শুধু বিল গেটস নয় আমার নিজের টুইটার একাউন্টে বছরখানেক আগে এরকম হয়েছিল। তা মূলত ঘটেছিল একটা ক্র্যাক ফাইল ডাউনলোড করেছিলাম আর তাতে কাজ হয়ে গিয়েছিল আমার ব্রাউজার এর সকল ডাটা সব কিছুর অ্যাক্সেস নিয়ে নিয়েছিল, মেটা মাস্ক এক্সটেনশনে কিছু টোকেন হোল্ডিং ছিল সেগুলো পুটুস পুটুস করে টেনে নিয়ে গিয়েছে।
তারপর পাঁচ হাজারের উপরে ফলোয়ার্স ছিল আমার ওই দুইটার একাউন্টে ওইটা সুন্দর করে এক্সেস নিয়ে ইলন মাস্ক এর নাম এবং প্রোফাইল পিক দিয়ে এ ধরনের ফিশিং শুরু করেছিল, যদিও পরবর্তীতে অ্যাকাউন্টটি সাসপেন্ডেড হয়ে গিয়েছে। কিন্তু বড় বড় ইনফ্লুয়েন্সার দের ক্ষেত্রে এসব ঘটনা আমার কাছে অনেক সময় কেমন যেন সাজানো মনে হয়।
ভাই এতো মজার কাহিনী শুনলে তো ইন্টারনেট চালাতেই ভয় লাগে। ভালো লাগলো যে আপনিও বিল গেট্স এর থেকে একদম পিছিয়ে নেই। বিল গেট্সকে আপনার থেকে এগিয়ে যেতে দেন নাই। আমারো ইথেরিয়াম ওয়ালেট হ্যাক হয়েছে এবং আগের ইমেইল হ্যাক হয়েছে। ইমেইল রিকভার করার উপায় থাকলে আর করিনি। কারন সেটা খুব বেশি প্রয়োজনীয় ছিলো না। আর ইমেইল রিকভার করা গেলেও, ক্রিপ্টো ওয়ালেট একবার হ্যাক হয়ে গেলে, সেগুলো আর ব্যাবহার করা যায় না।
টুইটারে অনেক বেশি ফেইক এডস এবং অনেক বেশি ফেইক প্রজেক্ট। ইনফ্লুয়েন্সার রা টাকা কামানোর জন্য নিজেরাই এসব ম্যালওয়্যার পোষ্ট করে তারপর বলে যে আমার একাউন্ট হ্যাক হয়েছিলো। মাঝখান থেকে তারা আসলে কিছু টাকা কামাই করে নেয়। আর টুইটার বা অন্যান্য প্ল্যাটফর্মগুলো তো এগুলো কখানো যাচাই ও করে না।