ভাই খালি আফসোস করি যে যখন ১৬কে, ১৮কে, ২৮কে ছিল তখন যদি আর একটু কিছু হোল্ডিং করতে পারতাম, দেখি ভবিষ্যতে আবার কোনদিন এরকম চান্স পাব কিনা, যদিও আমার মনে হয় না ১৬কে, ১৮কে এর মুখ আবারও দেখা যাবে। উচিত যতটুকুতে পরবর্তীতে আমাদের সমস্যায় করতে হয়, যদিও ইমার্জেন্সি সিচুয়েশন সবকিছু উলটপালট করে দিতে পারে।
ভাই, যারা ক্রিপ্টোকারেন্সি তে আছে, তাদের সবারই কিন্তু এই আফসোস আছে। সবারই সুযোগ ছিলো কম দামে বিটকয়েন বা অন্যান্য ক্রিপ্টোকারেন্সি কেনার মতো। আমি তো ২০২০ সালের দিকে মনে হয় প্রতি মাসে ২ ইথেরিয়ামের মতো করে পেতাম। এবং সেটা প্রতি মাসেই খরচ করে ফেলতাম। যদি আমি তখন অর্ধেক রেখে দিতাম, আমার কাছে ৭০-৮০ লাখ টাকার ইথেরিয়াম থাকতো এখন। এছাড়া ডজ কয়েন কি পরিমানে যে নষ্ট করছি তার কোনো হিসাব নাই। একসাথে ৪০-৫০ হাজার করে ডজ কয়েন ডিপোজিট করে ক্যাসিনো তে ডাইস গেম খেলতাম। ৩-৪ লাখ ডজ কয়েন আমার কাছে তো ছিলোই। সেগুলো রেখে দিলে আজকে কোটিপতি হয়ে যেতাম। এসব চিন্তা করে আসলে লাভ নাই। যে যেখানে আছেন, সেখান থেকেই শুরু করেন। ক্রিপ্টো মারকেটে আপনি কখনোই লেট না। ইনভেস্টমেন্ট এর সুযোগ সব সময় আছে।