যখন আমরা নতুন কোন কয়েনে বিনিয়োগ করতে চাই তখন ফোরামের অনেক সদস্যই কয়েন সম্পর্কে বিভিন্ন ধরনের তথ্য দিচ্ছে ভবিষ্যতে কি হবে না হবে যাতে আমরা স্ক্যামের শিকার না হই। এই স্ক্যামের কথা শুনে সম্পত্তি সময়ে বাংলাদেশের একটি বিষয় নিউজ পেপার সহ বিভিন্ন সংবাদ মাধ্যমে ব্যাপকভাবে তোলপাড় হচ্ছে। কথাটি বলছি আমি বেনজির আহমেদ যিনি বাংলাদেশের সাবেক জেনারেল পুলিশ ইন্সপেক্টর ছিলেন। তিনি তার ক্ষমতার দ্বারা দেশ থেকে এতটাই পরিমাণ লুটেছেন এবং দুদকের অনুসন্ধানের এখন পর্যন্ত যেসব তথ্য পেয়েছে তার মধ্যে তার ১০ টি জেলায় নিজের এবং পরিবারের নামে ২৩৮৫বিঘা জমি, ঢাকা সাত তলা দুইটা বাড়ি, বসুন্ধরায় ৫ টা ফ্লাট, পাঁচ তারকা হোটেল সহ ১৯ টি প্রতিষ্ঠানের পারিবারের শেয়ারও রয়েছে। আরো সম্পদের খোঁজ করছেন দুদক। এরকম উচ্চ পদস্থ থেকে দেশের ভিতরে এত বড় একটি স্ক্যাম করেছে, তাকে কেন আগে থেকেই কেউ ধরতে পারিনি। মূলকথা হলো দেশের সরকারি কাজে নিয়োজিত বড় বড় পোস্টে যারা রয়েছেন তারাও কি তার মত ইনভল্ভ?বেনজিরের থেকেও অনেক বড় বড় বোয়াল মাছ রয়েছে যারা কি ধরা ছোঁয়ার বাইরে। বেনজির আহমেদর মত বড় বড় বোয়াল মাছেরা দেশ থেকে হাজার হাজার কোটি টাকার সম্পদ প্রতারণা করে অন্যত্র নিয়ে যাচ্ছে এবং বিন্দাস জীবন যাপন করছে।
আমার কথা হল আমাদের দেশে যখন ক্রিপ্টোকারেন্সি বিনিয়োগ নিয়ে এগিয়ে যাওয়ার কথা বলা হয়, তখন সেটি বলার আগে বন্ধ করে দেওয়ার আওয়াজ উঠে আসে। এখন বেনজির আহমেদ দেশের সকল জনগণের সাথে প্রতারণা করে দেশ থেকে এত এত সম্পদ নিয়ে বাহিরের দেশে সপরিবার সহ পাড়ি জমালো তাদের সম্পদের হিসাব এবং দায়ভার কে নিবে। সকল বোয়াল মাছ যদি গভীর পানির নিচে চলে যায় তাহলে তাদের সাবমেরিন দিয়েও খুঁজে পাওয়া যাবে না।
সম্পদের বিবরণী তথ্যগুলো আমি একটি মাধ্যম থেকে পেয়েছি লিংকটি হলো :