কোকাকোলার নতুন একটি এড এর জন্য বর্তমানে বাংলাদেশে কোকাকোলার বিরুদ্ধে ঝড় বইছে. ফিলিস্তিনে ইজরাইলের হামলার প্রতিবাদে সারা বিশ্বসহ বাংলাদেশও কোকাকোলা বয়কট করছেন সাধারণ জনগণ. কিন্তু এরই মাঝে কোকাকোলা বাংলাদেশ একটি বিজ্ঞাপন প্রকাশ করেন, যেটি বাংলাদেশি অভিনেতাদের দ্বারা করা হয়েছিল. এর জন্য সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে বর্তমানে ঝড় বইছে, এর কারণে কোকাকোলা বয়কটের পাশাপাশি সেই বিজ্ঞাপনটিতে কাজ করা অভিনেতা আশরাফ আহমেদ জীবন, শিমুল শর্মা এবং আব্দুল আল সিন্টু অভিনয় জগত থেকে বয়কটের হুমকির মুখে পড়েছেন. এর জন্য সেই অভিনেতাদের নাটক গুলো বয়কটের জন্য সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে ঝড় বইছে. বিজ্ঞাপনটিতে বলা হয়েছিল ফিলিস্তিনিতেও নাকি কোকাকোলার ফ্যাক্টরি রয়েছে, মূলত এর জন্যও সাধারণ জনগণ আরো বেশি ক্ষিপ্ত হয়েছে.

আসলে এই ধরনের অভিনেতা গুলোকে ধরে কুত্তার মতো পিটানো উচিত. বিজ্ঞাপনটি করার পর তিনি যখন হুমকির মুখে পড়েন তখন তিনি সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে জনগণের কাছে ন্যাকামো করে ক্ষমা চাইছেন, তিনি বলেন তিনি কোন কিছু না বুঝে বিজ্ঞাপনটিতে অভিনয় করেছেন. এ ধরনের অভিনেতাকে অভিনয় জগত থেকে বের করে দেয়া উচিত.
ভাই, যে যাই বলুক, আমরা প্রত্যেকেই কোকাকোলা কে বয়কট করব ইনশাআল্লাহ, শুধু কোকাকোলাই নয় বরং সমস্ত ইসরাইলি পণ্যকে আমরা বয়কট করব. এই ঈদটি যেন তাদের সম্পূর্ণ বয়কটের মধ্যে দিয়ে যায়.
দুঃখজনক হলেও ব্যাপারটা সত্য, আমরা মুসলিমরা পৃথিবীর সর্ব জায়গায় মার খাচ্ছি। কারণ আমরা মুসলিমরা এখনো অন্য ধর্মের লোকের মত এক হতে পারেনি। আমরা এখনো সুন্নি, শিয়া আরো বিভিন্ন মতনৈক্য নিয়ে আলাদা রয়েছি।
বর্তমান ফিলিস্তিন ইস্যুতে আমরা ইসরাইলে পণ্য বয়কট করতেছি ভবিষ্যতেও করে যাব। কিছু অভিনেতা ওরা ধর্ম বুঝে না। ওরা শুধু টাকা দিয়েই সব কিছুর বিচার করে। তবে কোকাকোলার এই এড এর জন্য মানুষ কোকাকোলাকে আরো বয়কট করবে। বাংলাদেশের কিছু কিছু আবাল বলে বয়কট এ নাকি কিছুই হয় না। No idea

মোটকথা হচ্ছে ইসরাইলি পণ্য সর্বদিকে শুধু মার খাবে।
আর এই সমস্ত সস্তা অভিনেতাকে সম্পূর্ণ বয়কট করা উচিত। সময় আসবে এই সমস্ত সস্তা অভিনেতাকে মানুষ ধরে ধরে পেটাবে। অপেক্ষা শুধু সময়ের।
ইনশাআল্লাহ ইসরাইলি ও ইন্ডিয়ান পণ্য বয়কটের মাধ্যমে সবার ঈদ যেন ভালো কাটে।