Post
Topic
Board Other languages/locations
Re: বাংলাদেশ (Bangladesh)
by
pankowri
on 29/08/2020, 06:17:21 UTC
কামরুল ভাই, আপনি একটার পর একটা article এইভাবে copy-paste মারতাসেন ক্যান?


""বিটকয়েন মাইনিং""
এখন পর্যন্ত বিটকয়েন শব্দটি আপনি হয়ত শত শত বার শুনেছেন। আপনাদের মধ্যে আবার অনেকে ভালভাবেই জানেন যে বিটকয়েন কি এবং এটি কি কাজে ব্যাবহার করা হয়। আবার অনেকে হয়ত অনেক আগে থেকে বিটকয়েন মাইনিং করেও আসছেন। আবার হয়ত অনেকে আছেন যারা কখনো শোনেন নি বিটকয়েন কি এবং এটার কাজ কি এবং বিটকয়েন সম্পর্কিত সবধরনের কাজ কিভাবে করা হয় এবং লাভই বা কি এসব করে। আপনার যদি আগে থেকেই বিটকয়েন এবং বিটকয়েন মাইনিং সম্পর্কে ভাল ধারনা থেকে থাকে বা আপনি যদি এই বিষয়ে এক্সপার্ট হয়ে থাকেন, তাহলে এই আর্টিকেলটি সম্ভবত আপনার জন্য নয়। আপনি চাইলে আর্টিকেলটি পড়ে দেখে নিতে পারেন যে আমি কিছু ভুল বলেছি কিনা। আমার লেখায় কোথাও কোন ভুল হলে অবশ্যই  মেনশন করে জানাবেন। এবং আপনি যদি আগে থেকে বিটকয়েন মাইনিং করেন, তাহলে এই বিষয়ে আপনার মতামত এবং আপনার অভিজ্ঞতা কমেন্ট সেকশনে শেয়ার করতে পারেন। আর, আপনার যদি বিটকয়েন এবং বিটকয়েন মাইনিং বিষয়ে একেবারেই কোন ধারণা না থাকে বা যদি ভালভাবে না জেনে থাকেন, তাহলে আপনি প্রথম থেকে শেষ পর্যন্ত এই আর্টিকেলটি পড়তে পারেন। আশা করি, এই আর্টিকেলটি পড়ার পরে আপনার এই বিষয়ে কিছুটা হলেও ধারণা হবে।আর হ্যাঁ, ভয় নেই ! যারা আগে থেকে বিটকয়েন মাইনিং করছেন বা বিটকয়েন আয় করছেন, তারা চাইলে এই আর্টিকেলটি নির্দ্বিধায় পড়তে পারেন।

বিটকয়েন কি?
সোজা কথায় বলতে হলে, বিটকয়েন হচ্ছে এক ধরনের কারেন্সি। আমাদের দেশের টাকা যেমন একটি কারেন্সি, ইউএস ডলার যেমন এক ধরনের কারেন্সি, বিটকয়েনও তেমন একটি কারেন্সি। একে সাধারনত ক্রিপ্টোকারেন্সি এবং অনেকসময় ক্রিপ্টোকয়েনও বলা হয়ে থাকে। তাহলে আমদের দেশের টাকা বা ইউএস ডলারের সাথে বিটকয়েন বা ক্রিপ্টোকারেন্সির পার্থক্যটি কি? পার্থক্যটি হচ্ছে বিটকয়েনের কোন ফিজিক্যাল অস্তিত্ব নেই। অর্থাৎ এটিকে আপনি দেখতে পাবেন না এবং ছুঁতেও পারবেন না। এটি সম্পূর্ণ ডিজিটাল কারেন্সি। অর্থাৎ, এটি শুধুমাত্র ইন্টারনেট এবং কম্পিউটার নির্ভর একটি কারেন্সি। বিটকয়েনের প্রচলন সর্বপ্রথম শুরু হয় ২০০৮ সালে এবং যিনি বা যে অজানা ব্যাক্তি বা গ্রুপ এই কারেন্সির প্রচলন করেন, তার নাম সাতোশি নাকামোটো। এখন বিটকয়েন তৈরি করা হয় মাইনিং এর রিওয়ার্ড বা পুরষ্কার হিসেবে। এই বিষয়ে নিচে আরও বিস্তারিত আলোচনা করবো।বিটকয়েন লেনদেন করার জন্য কোন আলাদা প্রতিষ্ঠান বা অরগানাইজেশনের প্রয়োজন হয়না। আপনি যদি কারো সাথে বিটকয়েন লেনদেন করেন তাহলে আপনাদের লেনদেনটি কেউ কখনো ট্র্যাক করতে পারবে না। একে পিয়ার টু পিয়ার লেনদেন বলা হয়। এই কারনেই এখনকার যুগে বিটকয়েন অত্যন্ত জনপ্রিয় হয়ে উঠেছে। একটি বিটকয়েন লেনদেন সম্পূর্ণভাবে প্রোসেস এবং অ্যাপ্রুভ হওয়ার সাথে সাথে নতুন বিটকয়েন তৈরি হয়। নতুন যেসব বিটকয়েন তৈরি করা হয়, সেসব বিটকয়েন প্রত্যেক ৪ বছর পরপর অর্ধেকে নেমে আসে। আর, নতুন বিটকয়েন তৈরির কাজটি চলবে ২১৪০ সাল পর্যন্ত। এরপরে আর নতুন কোন বিটকয়েন তৈরি করা হবেনা।

Source 1: https://www.wapdesh.com/2017/12/online-bitcoin-earn.html

Source 2: https://wirebd.com/article/3669

Source 3: https://sobuzbanglatv.blogspot.com/2019/12/blog-post_24.html


বিটকয়েন সম্পর্কে মজার কিছু তথ্য
বর্তমান বিশ্বে ইন্টারনেট ব্যবহারকারীদের মধ্যে অধিকাংশই বিটকয়েন নামটির সাথে কম বেশি পরিচিত। তবুও একটু সংক্ষেপে জানিয়ে রাখি, বিটকয়েন বিশ্বের সর্বপ্রথম ওপেন-সোর্স ক্রিপ্টোকারেন্সি, যা লেনদেনের জন্য কোনো ধরনের অর্থনৈতিক প্রতিষ্ঠান বা নিকাশ ঘরের প্রয়োজন হয় না। এটি কোনো দেশের সরকার কর্তৃক ইস্যুকৃত মুদ্রা নয়। ২০০৯ সালে সাতোশি নাকামোতো ছদ্মনামে কোন এক ব্যক্তি এই মুদ্রাব্যবস্থার প্রচলন করেন। নানা জল্পনা-কল্পনা রয়েছে এই মুদ্রা ও এর প্রবর্তককে ঘিরে, যা এখনও উন্মোচিত হয়নি। আজ আমাদের আলোচ্য বিষয় হলো বিটকয়েন সম্পর্কিত মজার কিছু তথ্য।

বিটকয়েন ক্রয়
অনেকে মনে করেন যে বিটকয়েন কিনতে গেলে ১ বিটকয়েনই কিনতে হবে। তবে এটি সত্য নয়। ১ বিটকয়েনের বর্তমান বাজার মূল্য প্রায় ১১,৩৬২ ডলার, যা বাংলাদেশী টাকায় ৯৬৩,২১৩ টাকারও বেশি। আপনি ১ এর কম (ভগ্নাংশ পরিমাণ) বিটকয়েন কিনতে পারবেন। যেমন ০.০১ বিটকয়েন, এমনকি ০.০০১ বিটকয়েনও! মূলত আপনি চাইলে ৮ দশমিক স্থান পর্যন্তও বিটকয়েন কিনতে পারবেন।

বিটকয়েনের চাহিদা
কেউ কেউ এটি মনে করেন যে, বিটকয়েনের দাম কখনোই কমেনা, বরং বাড়তেই থাকে। এটি একটি ভুল ধারণা। বিটকয়েনের বাজারদরের সাথে শেয়ার মার্কেটের তুলনা করা যেতে পারে। এটি যেকোনো সময়ই কমতে বা বাড়তে পারে।

লেনদেন ট্র‍্যাকিং
বিটকয়েন সম্পর্কে প্রচলিত ভুল ধারণাগুলোর মধ্যে সবচেয়ে বেশি প্রচলিত এর লেনদেন ট্র্যাক করার ধারণাটি। বিটকয়েন লেনদেনকে অনেকেই সবচেয়ে গোপন লেনদেন মনে করেন। তবে সত্যিটা হল, বিটকয়েন লেনদেনের ব্যাপারটা মূলত গোপনীয় নয়, বরং পাবলিক। প্রতিটি বিটকয়েনের লেনদেনই ব্লকচেইনে এন্ট্রি হয়ে যায়, যেসব তথ্য বুদ্ধিমান ব্যবহারকারীরা সময় দিলেই ট্রেস করতে পারেন। অতএব, এটি একটি ভুল ধারণা যে, বিটকয়েন লেনদেন ট্র‍্যাকিং সম্ভব নয়।

বিটকয়েনই কি একমাত্র ক্রিপ্টোকারেন্সি?
না। বিটকয়েন একমাত্র ক্রিপ্টোকারেন্সি নয়। স্টেলার, ইথারিয়াম, লাইটকয়েন এইরকম অনেক ক্রিপ্টোকারেন্সি বাজারে বিদ্যমান। তবে বিটকয়েনই সর্বোচ্চ জনপ্রিয় ক্রিপ্টোকারেন্সি।

বিটকয়েন মাইনিং
এখন বিটকয়েনের মূল উৎস হল মাইনিং, যা বিশেষ ধরণের কম্পিউটারের মাধ্যমে করা হয়। তবে এই ধারণা সঠিক নয় যে, যেকোনো কম্পিউটারেই বিটকয়েন মাইনিং সম্ভব। যদিও বা সম্ভব হয়, তবুও তার লাভের হার সন্দেহজনক হবে। বিটকয়েন মাইনিংয়ে লাভের মুখ দেখতে হলে অনেক কম্পিউটিং পাওয়ার ও উন্নত প্রযুক্তি প্রয়োজন।

মোট বিটকয়েন সরবরাহ
ইন্টারনেটে আপনি অনেক ওয়েবসাইটে হয়ত এই তথ্য পেয়েছেন যে, বিটকয়েনের সরবরাহ সীমিত পরিমাণের। এই ধারণাটি সত্য। বিদ্যমান ব্যবস্থায় মোট ২১ মিলিয়ন বিটকয়েন মাইন করা সম্ভব হবে। তবে ভগ্নাংশের মাধ্যমে এর লেনদেনের পরিমাণ অনেক বৃদ্ধি করা যাবে।

বিটকয়েন এবং আইনব্যবস্থা
বিটকয়েন কি আইন দ্বারা নিয়ন্ত্রণ করা সম্ভব? অনেকেই হয়ত মনে করেন যে এটি গোপনীয় ছদ্মনামে থাকায় এটা হয়ত আইনের চোখ এড়াতে পারে, কিন্তু বিটকয়েন ব্যবহার আইনের দ্বারা নিয়ন্ত্রণ করা সম্ভব। মূলত অনেক দেশেই এই বিটকয়েনকে নিষিদ্ধ করে দেয়া হয়েছে। বাংলাদেশ ব্যাংক (বাংলাদেশের কেন্দ্রীয় ব্যাংক) বাংলাদেশে বিটকয়েন ও এরকম ক্রিপ্টোকারেন্সিকে “বৈধ নয়” বলে উল্লেখ করে এগুলো লেনদেন না করতে একটি সতর্কতামূলক বিজ্ঞপ্তি প্রকাশ করেছে। এএফপি এবং টেলিগ্রাফের ২০১৪ সালের একটি রিপোর্ট বলছে বাংলাদেশে বিটকয়েন লেনদেন শাস্তিযোগ্য অপরাধ হিসেবে এএফপি’কে জানিয়েছিল বাংলাদেশ ব্যাংক।

Source 1: https://banglatech24.com/0314790/%E0%A6%AC%E0%A6%BF%E0%A6%9F%E0%A6%95%E0%A7%9F%E0%A7%87%E0%A6%A8-%E0%A6%B8%E0%A6%AE%E0%A7%8D%E0%A6%AA%E0%A6%B0%E0%A7%8D%E0%A6%95%E0%A7%87-%E0%A6%A4%E0%A6%A5%E0%A7%8D%E0%A6%AF/

Source 2: https://www.facebook.com/OutsideKnowledgeBD/posts/4252874338119555


আইসিও- ফিউচার ইনভেস্টমেন্ট অ্যাপ্রেইজাল
ICO তথা Initial Coin Offering জিনিসটা বিশ্বব্যাপী ক্রমেই জনপ্রিয় হয়ে উঠছে। বিশেষত টেক কোম্পানি বা বিভিন্ন স্টার্টআপে ফান্ডিং এর জন্য উন্নত বিশ্বে অনেক টেক উদ্যোক্তারা ICOর দিকে ঝুঁকছেন। যদিও বাংলাদেশে এরকম কিছু হচ্ছে না। হওয়ার কথাও না। ক্রিপ্টোকারেন্সির মত জিনিসগুলোর ব্যাপারে আমাদের তেমন কোন ভাল ধারণা নেই, এর ইউজ তো দূরের কথা। আর তাছাড়া আমাদের এখানে এক পাঠাও ছাড়া আর কোন স্টার্টআপ বড় কিছু করে দেখাতেও পারেনি। যদিও অবস্থার পরিবর্তন হচ্ছে। রিসেন্টলি দেখলাম একটা অ্যাপভিত্তিক কুরিয়ার সার্ভিস বড় অংকের বিনিয়োগ আকৃষ্ট করতে সক্ষম হয়েছে। কাজেই বলা যায় অবস্থার পরিবর্তন হচ্ছে এবং হবে।

যাইহোক ICOর ব্যাপারে একটু বলি। এটা হচ্ছে একটা বিনিয়োগ প্রসেস। অনেকটা শেয়ার মার্কেটের মত। তবে শেয়ার মার্কেটে ঢুকতে হলে অর্থাৎ বাজারে কোন একটা কোম্পানির শেয়ার ছাড়তে হলে কোম্পানিকে যেমন অনেক জটিল প্রক্রিয়া, অনেক আইন কানুনের মধ্য দিয়ে যেতে হয় ICOতে সেরকম না। ICO তে আপনি আপনার বিজনেস আইডিয়াটিকে হোয়াইট পেপারের মাধ্যমে প্রকাশ করে সরাসরি সাধারণ ইনভেস্টরদের কাছ থেকে টাকা তুলতে পারবেন।

ধরা যাক আপনার কাছে একটা ইউনিক বিজনেস আইডিয়া আছে। আপনি আপনার আইডিয়াটা নিয়ে কোন একটা ব্যাংক বা ইনভেস্টিং ফার্মের কাছে গেলেন। কিন্ত দেখা গেল তারা বিজনেসটা ভালভাবে বুঝল না (টেক স্টার্টআপের ক্ষেত্রে সাধারণত যা হয়) কিংবা রিস্কি ভেবে ইনভেস্ট করল না। কিন্ত প্রাথমিকভাবে বিজনেসটাকে দাড় করানোর জন্য আপনার ৫০ লাখ টাকা দরকার। এখন আপনি কি করবেন? ওয়েল... এক্ষেত্রে আইসিও হতে পারে আপনার সমাধান।

প্রথমে আপনাকে যেটা করতে হবে সেটা হচ্ছে আপনার বিজনেস প্ল্যানটাকে লিখিতভাবে একটা পেপার আকারে পাবলিশ করতে হবে। এই পেপারটাকেই বলে White Paper বা শ্বেতপত্র। এখানে খসড়া আকারে আপনার বিজনেস প্ল্যানটা সবার সামনে তুলে ধরবেন। যেমন আপনি কিভাবে কি করবেন, কত সময়ের মধ্যে বিনিয়োগকারীরা তাদের লাভ ফেরত পেতে পারে, লাভের পরিমাণ কেমন হবে ইত্যাদি।

এখন কোন বিনিয়োগকারী যদি দেখে আপনার বিজনেসটা লাভজনক তো তখন সে আপনার এখানে ইনভেস্ট করবে। কিন্ত এই ইনভেস্টটা সাধারণভাবে টাকা, ডলার বা অন্য কোন মুদ্রায় হবে না। এটা হবে ক্রিপ্টোকারেন্সিতে। (আবার একেবারে সব আইসিও তে ক্রিপ্টোকারেন্সিতেই লেনদেন হবে এরকমও না। অনেক আইসিও তে আপনি সরাসরি ক্যাশের মাধ্যমেও লেনদেনের সুযোগ থাকতে পারে)। যাইহোক ক্রিপ্টোকারেন্সি বলতে মেইনলি বিটকয়েন অথবা ইথার (ইথিরিয়াম) কে বোঝায়। কারণ অন্যান্য ক্রিপ্টোকারেন্সিগুলো স্টেবল না। (Although Facebook’s Libra Could be a Real Game Changer)
যাইহোক আগেই বলেছি আপনার বিজনেসের জন্য ৫০ লাখ টাকা দরকার। এর জন্য আপনি ৫০ হাজার কয়েন বা টোকেন তৈরি করলেন। অর্থাৎ প্রতিটা কয়েন বা টোকেনের দাম হচ্ছে ১০০ টাকা করে। এই কয়েনটা বাস্তব কোন কয়েন না। পুরোটাই ভার্চুয়াল। অর্থাৎ পুরো জিনিসটাই আছে কম্পিউটারে, আপনার অ্যাকাউন্টে। এবং এর সরাসরি কোন মার্কেট ভ্যালু নেই। ইনভেস্টররা নিজেদের বিটকয়েন কিংবা ইথারের বিনিময়ে এই কয়েন পাবে। কোম্পানির ভ্যালু বাড়ার সাথে সাথে এই কয়েনের ভ্যালু বাড়বে। এবং পরে ইনভেস্টররা চাইলে এই কয়েন ফেরত দিয়ে বা অন্য কারো কাছে বিক্রি করে প্রফিট তুলে নিতে পারবে। মানে এটা হচ্ছে একটা ভার্চুয়াল শেয়ার মার্কেটের মত। এই হল মোটামুটিভাবে আইসিও।
ICOর সবচেয়ে বড় সমস্যা হচ্ছে এই জিনিসটা টোটালি আনরেগুলেটেড। ক্রিপ্টোকারেন্সি জিনিসটাই একটা টোটালি আনরেগুলেটেড জিনিস। এর লেনদেনের জন্য যেহেতু কোন ব্যাংক বা অন্য কোন আর্থিক প্রতিষ্ঠানের দরকার নেই কাজেই আইসিওর জন্যও কোন রেগুলেশন নেই। যেকোনো কেউ চাইলে নিজের কোম্পানিকে আইসিও করে মার্কেট থেকে টাকা তুলে নিতে পারে যদি তার সেরকম ইনভেস্টর আকৃষ্ট করার সক্ষমতা থাকে। ২০১৭-১৮ তে এরকম অনেকগুলো ফেক আইসিও র মাধ্যমে স্ক্যামাররা বিনিয়োগকারীদের প্রচুর টাকা তুলে নিয়ে গেছে। অনেক দেশই এখন আইসিও কে রেগুলেশনের আওতায় আনার জন্য কাজ করছে। চায়না এবং সাউথ কোরিয়াতে আইসিও ব্যান করা হয়েছে।
আইসিওর এত সমস্যার পরও বিনিয়োগ কিন্ত থেমে নেই। ২০১৮ তে গ্লোবালি প্রায় ২০ বিলিয়ন ডলারের ইনভেস্টমেন্ট এসেছে আইসিও থেকে। এর কারণ হচ্ছে আইসিও তে লাভের পরিমাণ অসম্ভব বেশি।

বর্তমানে ২০২০ সালে Decentralized Finance (DiFi) চলছে। অনেক টোকেন বা কয়েন Decentralized Finance (DiFi) নাম লাগচ্ছে। তাই সর্তক থাকুন।

Source 1: https://engineersdiarybd.com/ico/

Source 2: https://www.facebook.com/alauddinvuian/posts/698845987634922


এইগুলা report হইলে আপনার দুইটা account ই ban হইয়া যাইতে পারে সেইটা জানেন কি?
সময় নিয়ে সবগুলোর সোর্স বের করার জন্য ধন্যবাদ আপনাকে। এখন কামরুল ভাইয়ের প্রতি অনুরোধ পোস্ট গুলোর নিচে Reference দিয়ে সবগুলো এডিট করে নিন। অন্যথায় পোস্টগুলো ডিলিট করা ছাড়া উপায় নেই।

পোস্ট ডিলিট করার পক্ষে না আমি, কারন না করলে এখানে কিছু ভালো জিনিস থাকবে যা নতুনদের আরো গভীরভাবে জানতে সাহায্য করবে। আমি আপনাকে এডিট করার জন্য অনুরোধ করছি। এগুলা এভাবে রেখে দিলে আপনার একাউন্ট এর জন্য ও রিস্ক হয়ে যাবে।