কিন্ত ভাই অনেকরেই দেখতেছি গ্রুপ খুলে অপেনলি কাজ করতেছে। আবার অন্য দিকে দেখি আমার এক ফ্রেন্ড রে ডাইরেক্ট থ্রেড দিচ্ছে, ক্রিপ্টো থেকে সরে আসা জন্য (যদিও টাড় বিরুদ্ধে একটা ভুল অভিযোগ করছিলো, কিন্ত ওই অভিযোগ উঠিয়ে নেওয়ার পর ও সেম ভাবে হয়রানী করা হয়) ওর কথায় পুলিশ তারে এমন ভাবে ট্রিট করে যেনো সে মনে হয় টেরোরিস্ট। (একটা উদাহরন ছিলো)
বাংলাদেশ পুলিশ যেখানে, মডারেট লিগ্যাল করার আবহান দেয়
https://www.tbsnews.net/bangladesh/owning-trading-cryptocurrency-not-crime-bangladesh-bank-279709, কিন্ত সেখানে ২ দিন পর সিয়াইডির চাপে কথা ফেরত নেয়, ট্রান্সপারেন্ট হওয়ার দুরের কথা ভাই, পুরো ব্যপার টাই তারা ঘোলাসা করে রাখে।
আপনার ফ্রেন্ডকে কে থ্রেট দিচ্ছে? পুলিশ? আমার মনে হয় না পুলিশ। পুলিশ হলে গ্রেফতার করত। কিন্তু এইখানে আমার মনে হচ্ছে কেউ আপনার ফ্রেন্ডকে ব্ল্যাকমেইল করার চেষ্টা করছিল। আমাদের দেশে ক্রিপ্টোকারেন্সি মানেই ডার্কওয়েবের কারেন্সি মনে করা হয়। শতকরা ৯০+% মানুষের চিন্তাভাবনা এইরকম।
যেহেতু কারো এই ব্যাপারে তেমন কারো ধারনা নেই, তাই বাজেয়াপ্ত করা বিটিসি কিংবা ক্রিপ্টোকারেন্সি গুলো নিয়ে তেমন কেউ কথা বলে না।