তবে, এইখানে আরো একটা ব্যাপার থেকে যায় যে SEC কিন্তু বিটকয়েন এর বিরুদ্ধে কিছুই করতে পারবে না কিংবা করবেও না। সম্প্রতি যা কিছুই হয়েছে সব কিন্তু এক্সচেঞ্জ + অল্টকয়েন নিয়েই হয়েছে। সেক অনেকগুলো ক্রিপ্টোকেই সিকিউরিটি বলছে।
একের পর এক ব্যাংক ব্যবস্থা যখন দুর্বল হতে শুরু করেছিল তখন থেকেই আমেরিকার অর্থনৌতিক অবস্থার প্রতি মানুষের বিরুপ প্রভাব দেখা যায়। সেই সময়ে একটি রব উঠে যে ইউ এস ডলার তার অবস্থান ধরে রাখতে পারবে না। তখন সাধারন মানুষও চেস্টা করছিল তাদের সম্পদকে মুদ্রাস্ফিতি থেকে রক্ষার করার জন্য। যখন তারা দেখল যে ক্রিপ্টোকারেন্সিতে বড় ধরনের বিনিয়োগ ক্রমান্বয়ে বাড়ছে ঠিক তখন থেকেই এস ই সি সংস্থাটির মাধ্যমে নানা ভাবে হয়রানি করার চেস্টা চলে। তার প্রতিফলন হিসেবে আমরা সাম্প্রতিক সময়ে বৃতত্তম একচেঞ্জার বাইন্যান্স এবং এর প্রধান কর্মকর্তার বিরুদ্ধে মামলা করতে দেখি। তবে এই মামলা যে একটি পলিটিক্যাল ইস্যু তা নিয়ে প্রায় সবাই অবগত। বাইন্যান্সের এক মুখপ্রাত্র বলেন যে এস ই সি যদিও বিনিয়োগকারীদের স্বার্থ দেখিয়ে নানা পদক্ষেপ গ্রহন করার কথা বলে কিন্তু তারা মুলত বিনয়োগকারীদের কোন প্রায়রিটি দিচ্ছে না। আর এই কথার ভিত্তিতে একটি বিষয় পরিস্কার হওয়া যায় যে তারা উদ্যেশ্য প্রনোদিতভাবে এই ধরনের মামলা দিয়ে বাজারকে নিয়ন্ত্রন করতে চাইছে। আমি সম্পুর্নভাবে আপনার সাথে একমত যে বিটকয়েন কে এস ই সি নিয়ন্ত্রন করতে পারবে না। তারা সর্বোচ্চ অল্টকয়েন এবং সেন্ট্রালাইজড একচেজ্ঞগুলোর ক্ষতি করতে পারে। আমি মনে করি যারা নিজেদের ব্যেক্তিগত ওয়ালেটে বিটকয়েন স্থানান্তর করবেন তারা সম্পুর্ণভাবে নিরাপদ। সাময়িক সময় পরে বিটকয়েন আবারও বুলিশ হবে।