আমি এই জন্যই উপরে বর্ণনায় লিখেছি কিভাবে ফতোয়া প্রদান করা হয় এবং কোন কোন বিষয়ের উপর ভিত্তি করে ফতোয়া প্রদান করা হয়। মনে করুন গাজা ইসলামে হারাম, এখন যদি কেউ গাঁজা চাষ করেন যেটা বিটকয়েন মাইনিং এর মত বা কেউ যদি গাঁজা বেচাকেনা করে যেটা ট্রেডিং এর মত এক্ষেত্রে দুটোই হারাম হবে। তাই আমি খুব গভীর থেকে ইসলামের ফতোয়া সম্পর্কে উল্লেখ করেছি যাতে সবার বুঝতে সুবিধা হয়। যেহেতু এটা নিয়ে এখনো মত পার্থক্য আছে তাই আমি বিশেষ কিছু বলতে চাই না তবে এমন কিছু বলা অনুচিত যেটা ইসলামী বিশেষজ্ঞদের অবমাননা করা হয়। কারণ স্বয়ং কুরআনে বর্ণিত আছে ‘হে ঈমানদারগণ! তোমরা আল্লাহর নির্দেশ মান্য করো, অনুসরণ করো রাসুলের এবং তোমাদের মধ্যে যারা কর্তৃত্বসম্পন্ন (ন্যায়পরায়ণ শাসক ও আলেম) তাদের।’ (সুরা : নিসা, আয়াত : ৫৯)
আমি আবারও বলছি সব আলেমই যে কোরআন-সুন্নাহ পন্থী এবং শুদ্ধ এমনটা নয় তবে যেখানে স্বয়ং মহান আল্লাহ তায়ালা তাদের সম্মান দিয়েছেন সেখানে আমরা কিছুই নই।
ভাই আপনাকে একটা আমি প্রশ্ন করতে চাই বিটকয়েন যদি নাজায়েজ হয়ে থাকে, আপনি কেন বিটকয়েন উপার্জন করছেন? তাহলে আপনি হালাল অনুসরণ করুন হারাম রাস্তা থেকে সরে যান। আপনি শুধু এই একটা নিউজ এর উপর ভিত্তি করে খারাপ বলে যাচ্ছেন। আপনার ওই নিউজ টি প্রকাশিত হয়েছে ২০১৮ সালে। আরো অনেক বিটকয়েন নিয়ে যুক্তি দিয়াছেন। আপনি সেগুলি দেখেন। আমি বলছি না বিটকয়েন হারাম বা হালাল,,,,আপনি আরো ইসলামি বিষয়ে জ্ঞান আছে তাদের কাছ থেকে জেনে নিন।
তাই ভাই এই সকল বিষয় বাদ দিন আপনি তো আর চুরি করে বিটকয়েন ইনকাম করতেছেন না। কাজ করছেন কাজের বিনিময়ে বিটকয়েন পাচ্ছেন।