তবে যে যাই বলুক না কেন আমি মনে করি না যে হালভিং এরপর উল্টো ঘটনা আমরা দেখতে পাবো। কেননা ওই যে এর ব্যবহার আর চাহিদা, টাকার মান কমে কারণ টাকা প্রতিনিয়ত প্রিন্টিং করা হচ্ছে এর কোন লিমিটেশন নাই আর অন্যদিকে বিটকয়েন সীমিত আর এর ব্যবহার দিন দিন বেড়েই চলছে।
উল্টো যে হবে না সেটা বলা যাচ্ছে না। সাধারনত ১০০০ বিটকয়েন সেল অর্ডার একসাথে আসলেই মারকেট ৩-৪% ডাউন হয়ে যায়। চিন্তা করেন যারা অনেক দিন যাবৎ হাভিং এর আশায় বিটকয়েন হোল্ড করে রেখেছে, তারা কিন্তু হাভিংয়ের পর তাদের প্রফিট ক্যাশ করার আশায় থাকবে। হাভিং এর পর যে পরিমান সেল অর্ডার মারকেট এ থাকবে, সেই তুলনায় যদি বায় অর্ডার না থাকে, তখন কিন্তু মারকেট ডাউন হয়ে যাবে। ৪ বছর আগে মানুষ বিটকয়েন নিয়ে এতা কিছু জানতো না। আগে এতোটা স্পেকুলেশন হয়নি। আগে সবাই প্রফিটের আসায় বিটকয়েন হোল্ড করতো না। এখন প্রায় সবাই প্রফিট করার আশায় হোল্ড করে। তো সবাই যদি হাভিংয়ের পর প্রফিট ক্যাশ করা শুরু করে, মারকেট এ কি হতে পারে? সবই প্রেডিকশন! আমি বলছি না যে এমন টা হবে। তবে পসিবিলিটি ফেলা দেয়ার মতো নয়!