আশা করি আপনি একটা সচ্ছ ধারনা পাবেন উপরের সোর্স গুলোথেকে।
এখন চিন্তার বিষয় হচ্ছে, কেউ যদি চায় দেশ ছেড়ে চলে যাবে এবং তার সম্পত্তির পরিমাল ১২ হাজার ডলারের বেশি, সেই ক্ষেত্রে সরকার তার জন্য কি সুবিধা রেখেছে? প্রথম কথা হচ্ছে আপনি বাংলাদেশ ছেরে চলে যাবেন এইটার অনুমতি বাংলাদেশ সরকার আপনাকে কোনোভাবেই দেবেনা, আর আপনি ১২হাজার ডলারের বেশি থাকলেও নিয়ে যেতে পারবেন না কারন ১২ হাজার ডলারের বেশি ব্যাবহার করতে হলে বাংলাদেশ সরকারের গ্যাজেটেট ব্যাক্তি, কোনো মাল্টি ন্যাশনাল কোম্পানির গুরুত্তপুর্ন প্রশাসক, ব্যাসিস এর সদস্য, দিদেশি দাতা সংস্থার কেউ(মানে UN মিশনের সাথে কাজ করে এমন কেউ) আরো কিছু রয়েছে যা বিশেষ ভাবে বিবেচনা করে দেয়া হয়ে থাকে , এসব ক্ষেত্রে আপনি ১২হাজারের বেশি ডলার ব্যাবহার করতে পারবেন ট্রাভেল,ব্যাবসা,শিক্ষা এইসব ক্ষেত্রে এছাড়া আপনি সম্পদ নিয়ে যেতে পারবেন না। ঢাকাতে এমন অনেক বাড়ির মালিক আছে যাদের গুলশান এলাকাতে বাড়ি কিন্তু বিক্রি করে যেতে পারছেনা।
বিদ্রঃ সোর্সঃ কিছু বিষয় আমি বাংলাদেশ ব্যংকের মুদ্রা নীতি ও অন্যান্য সোর্স থেকে নেয়া তবে আমার নিজের মত করে লিখার, কেউ কোনো অংশের পুরো মিল বা সোর্স পেয়ে থাকলে জানাবেন আমি সোর্স লিংক দিয়ে দেবো।
ধন্যবাদ গুরুত্বপূর্ণ তথ্যগুলো শেয়ার করার জন্য। যদিও দেশ ছেড়ে একবারে চলে যাওয়ার কোনো পরিকল্পনাই আমার নাই। একটা দেশের অর্থনীতির জন্য এসব আইন অনেক গুরুত্বপূর্ণ ভুমিকা পালন করে। কিন্তু নিজের দিক থেকে চিন্তা করে দেখেন তো? আপনি নিজের কামাই করা টাকা নিয়ে দেশের বাইরে কোথাও সেটেল হতে পারবেন না। বাংলাদেশের এমন অকে সেক্টর আর সরকারি সার্ভিস আছে যেগুলোতে মানুষ হয়রানির স্বীকার হতে হতে পাগল হয়ে যায়। বাংলাদেশের এমন অনেক এলাকা আছে যেখানে মানুষ একদম জিম্মি হয়ে আছে। স্বাধীন বাংলাদেশে এখনো ভূমিদস্যু আছে। মানুষ নিজের জমিতে নিজেরা যেতে পারে না। সরকার রাস্তা করার সময় যেসব জমী অধীগ্রহন করে, সেসব জমি একজনের টা আরেকজন লিখে দিয়ে টাকা নিয়ে চলে যাচ্ছে। ঢাকা-মাওয়া মহাসড়কে এই ঘটনা দারুন আলোচনার জন্ম দিয়েছে। সেই দেশ থেকে কেউ চলে যেতে চাইলে সে পারবে না। এখানেই বিটকয়েনের প্রযোজনীয়তা! এখানেই সাতোশির আবিস্কার আমাদের হেল্প করছে!