সাতোশি পৃথিবীতে নেই এভাবে আমি বলতে চাই না। কারন আমরা কেউ জানি না তিনি কোথায় আছেন। আমি শুধুমাত্র পসিবিলিটি শেয়ার করেছি যে এটা হতেও পারে আবার নাও হতে পারে। আর সাতোশি না থাকলে তার বিটকয়েনের একসেস অন্য কেউ পাবে ব্যপার টা সেরকম ও না। সাতোশি প্রাইভেসি নিয়ে মারাক্তক রকমের কনসার্ড! সে কখনোই তার ওয়ালেট এনক্রিপ্টেড করা ছাড়া রাখবে না। সে যদি মারা গিয়েও থাকে, অন্য কারো হাতে তার ওয়ালেট থাকলেও সেই ওয়ালেট ক্র্যাক করা যে কেউ পারবে না। সুতরাং একজন মারা যাওয়া মানেই এই নয় যে যারা তার কম্পিউটার বা অন্য ডিভাইস পাবে তারা তার ওয়ালেট একসেস করতে পারবে। আমার ফ্যামিলির কেউ আমার ওয়ালেট এর পাসওয়ার্ড জানে না। আমার কিছু হয়ে গেলে কেউ এই বিটকয়েন বিক্রি করতে পারবে না।
আপনার উপরের পোস্টটি পড়ে আমার ভেতরে খুব থ্রিলিং একটা ব্যাপার ফিল হয়েছে। এমন অনেক ঘটনা ঘটেছে যে অনেক বড় বড় শক্তিধর দেশ বা গোয়েন্দা সংস্থা তাদের স্বার্থের জন্য এমন অনেক মানুষকে উধাও করে ফেলেছে। কিছুদিন আগে আমি একটা ইউটিউবে ভিডিও দেখেছিলাম সেখানে একজন টিকটকার সিম্পল ব্লগ করতে করতে হঠাৎ করে ক্যামেরায় একটা কিছু দেখতে পায় তারপর সে এটা নিয়ে বারবার ভিডিও বা অনুসন্ধান করতে যেতে চাইলে এক সময় সে একটা আইনি সংস্থার দ্বারা বাধা প্রাপ্ত হয় তারপরও সে যখন সেই অনুসন্ধান চালিয়ে যেতে থাকে তখন সে কিছুদিনের জন্য উধাও থাকে পরবর্তীতে সে একটি ভিডিও পেশ করে যে সে এর আগে যে সব ভিডিও করেছে সেগুলো সব মিথ্যা।
আবার তার কিছুদিন পরে আবার সে বল যে তাকে আটকে রাখা যাবে না সে অনুসন্ধান চালিয়ে যাবে এভাবে আর একটি ভিডিও করার পর তারপর থেকে তাকে আর ইন্টারনেটের জগত কিংবা কোথাও খুঁজে পাওয়া যায়নি তাকে তার ফ্যামিলিসহ সবাই মৃত হিসেবে গণ্য করে নিয়েছে।
এই ঘটনাটা বা কাহিনীটা বলার কারণ উপরে যে সব পর্যবেক্ষণ বা কথা শুনলাম এগুলো অবাস্তব কিছু না সাতোশি যে জিনিসটা চাচ্ছিলেন মানে চেয়েছেন সেটা অনেক স্বার্থপর বড় তিমিদের নিকট তাদের ভাত হারানোর মতন হতেও পারে এমন কিছু যাই হোক রহস্য হয়তো কোনদিন উদঘাটন হবে না। তবে প্রশ্ন এখানেই যে সে তো বিটকয়েন টকে অ্যাকাউন্ট খুলে এক্টিভ ছিল হঠাৎ করে অফ হয়ে গেল কেন। আপনি সুন্দর একটা জিনিস পেশ করেছেন।