এরা প্রথমে টারগেট করেছেলো স্টুডেন্টদেরকে বিশেষ করে "রাজশাহী বিশ্ববিদ্যালয় ও রাজশাহী কলেজের" স্টুডেন্টদের এখানে তারা সফলতা অর্যন করে, এভাবে আসেপাসের সব জায়গাতে এজেন্ট দেয় (তবে মজার ব্যাপার হচ্ছে এদের এজেন্ট বেশিরভাগ ছিলো "মেয়ে বা মহিলা"), যে কারনে তারা দ্রুত সফলতা অর্জন করে, এভাবেই আসে পাসের গ্রাম পর্যায়ের সকলকে আকৃষ্ট করে ফেলে।
ব্যাপারটা যদি আসলেই এমন হয় যে তারা এইভাবে স্ক্যাম করেছে তাহলে অবশ্যই তাদের শাস্তি হওয়া উচিত । কারন আমি নিজেও শুরুর দিকে কিছু কয়েনে ইনভেস্ট করে স্ক্যামের শিকার হয়েছি, জানি ফিলিংস টা কেমন।
যাইহোক 300 কোটি টাকা এটা কিন্তু কম নয় এইভাবে যে তারা এটা একটা অনেক বড় এমাউন্ট এইভাবে আশেপাশের লোকজন থেকে এত টাকা কিভাবে তারা সংগ্রহ করল এটাই তো আমি বুঝতেছি না। যাইহোক বাংলাদেশের আইন ব্যবস্থার ওপর থেকে ভরসা অনেক আগে থেকেই নেই স্ক্যামার রয়েছে অনেক স্ক্যামার রয়েছে কিছুদিন আগেই তো একটা বড় স্ক্যাম ঘটে গেল।
যাইহোক কিছু হলেই যারা বিটকয়েনের সাথে জড়িত তাদেরকে নানান ভাবে ফাঁসানো হচ্ছে বর্তমানে, আমার তো বর্তমানে এটা নিয়েও সন্দেহ এবং ভয় হয় যে আমার দুই একটা বন্ধু আমার আরনিং সম্পর্কে কিছু জানে তাদের সাথে কোনদিন কোন তর্কাতর্কি হলে মামলা করে বসলে না হয়, করি সিগনেচার আর্নিং আউট ট্রেডিং দিয়ে দিবে স্ক্যামারের খেতাব।
তবে যদি সত্যি এ ধরনের ঘটনা ঘটে থাকে তারা মানুষজনদের ঠকিয়ে টাকা নিয়ে থাকে তাহলে অবশ্যই তাদের উচিত শাস্তি হওয়া উচিত আর পয়েন্ট আউট করা উচিত কোন কোন কারণে বা কিভাবে এগুলো হচ্ছে। এইসব যখন আমাদের আইন সংস্থার নিকট বোধগম্য হবে তখনই হয়তো আমাদের দেশেও বৈধতা পাবে। তবে আমার মনে হয় এখানে আমাদের দেশে অতি উৎসাহিত আইন সংস্থার লোকজন এই বিটকয়েন কে মূলত বৈধতা যেন না দেওয়া হয় এজন্যই এভাবে উপস্থাপন করেন আর সাংবাদিকদের কথা কি বলব অলরেডি উপরে Little Mouse ভাই বলে গিয়েছেন।