নিউজটাতে বিস্তারিত কিছুই আসলে শেয়ার করা হয় নি। কিভাবে তারা এতগুলো টাকা বিটকয়েনে বিনিয়োগের নাম করে মানুষ থেকে নিয়েছে কিংবা মানুষই কি বিশ্বাসে দিয়েছে। কোন প্রতিষ্ঠান ছিল কি না, এইসবের কোন বিস্তারিত নাই। সবচেয়ে বড় কথা এই দেশের হলুদ মিডিয়া কখনো এইটা তুলে ধরে না যে যাদের গ্রেফতার করা হয় তাদের থেকে যদি কোন কয়েন উদ্ধার হয়ে থাকে সেগুলোর শেষ ঠিকানা আসলে কোথায়। এই ব্যাপারে কোন মিডিয়া অতীতের কোন ঘটনাতেও কিছু লিখতে দেখলাম না।
এরা প্রথমে টারগেট করেছেলো স্টুডেন্টদেরকে বিশেষ করে "রাজশাহী বিশ্ববিদ্যালয় ও রাজশাহী কলেজের" স্টুডেন্টদের এখানে তারা সফলতা অর্যন করে, এভাবে আসেপাসের সব জায়গাতে এজেন্ট দেয় (তবে মজার ব্যাপার হচ্ছে এদের এজেন্ট বেশিরভাগ ছিলো "মেয়ে বা মহিলা"), যে কারনে তারা দ্রুত সফলতা অর্জন করে, এভাবেই আসে পাসের গ্রাম পর্যায়ের সকলকে আকৃষ্ট করে ফেলে।
...........
স্টেশন রোড
"শিরোইল,বোয়ালিয়া, রাজশাহী" এখানে তাদের একটা এজেন্ট দেয়া হয় যে বিকাশের মাধ্যমে টাকা নিয়ে ডিপোজিট করে দিতো, যখন এ্যাপটি বন্ধ হয়ে যায় তখন বিকাশের এজেন্ট পালিয়ে যান, তার কিছুদিন পরে ডিবি পুলিশ তারেদ ২-৩ জনকে ধরেছিলো, (এই ঘটনাটি কয়েকমাস আগের।)।
........
পুলিশ যেহেতু এটার সমাধান করতে পারছিলেন না, এর পরে শুরু আরো জটিলতা, এর পরে ডিবি রাজশাহী মেট্রোপলিটন, র্যাব-৫, ও এনএসআই, সবার যৌথ অভিজানে এগুলা ধরা হয়েছে, আরো কয়েকটা স্ক্যামার গ্রুপ আছে যাদেরকে নজরদারীতে রাখা হয়েছে।
এর আগেও কোনো একটা পত্রিকা এটার নিউজ করছিলো সেটা আমি এখন খুজে পাচ্ছিনা।
সোর্সঃ তথ্য স্থানীয় প্রশাসন রাজশাহী মেট্রো ও আমার নিজের মতো করে লিখা, (কেউ কোনো তথ্য মিল পেলে বা সোর্স পেলে জানাবেন আমি সেটার সোর্স লিং দিয়ে দেবো)।