তার একটা ভিডিও বার্তায় শোনলাম তিনি বলছেন যে আপনারা গুজবে কান দিয়ে আমাদের সরকার এবং একটা মন্ত্রনালয়কে দোষ দেয়া ঠিক হচ্ছে না। আপনারা যাচাই বাছাই না করে গুজবে কান দিয়ে সরকার এবং আমাকে কথা শোনাচ্ছেন। এখন ব্যাপার হলো বাংলাদেশের প্রথম সারির টিভি মিডিয়া এবং অনলাইন মিডিয়াগুলো যদি গজব ছড়াতে সাহায্য করে, সেখানে সাধারন মানুষকে দোষ দিয়ে কি লাভ? তারা তো নিউজ থেকে দেখেই সমালোচনা করছে।
এইটা একটা সিন্ডিকেট, যেই সিন্ডিকেট ঈদের পরে আন্দোলনের ডাক দেয়, যেই সিন্ডিকেট বলে আগামী এক মাসের মধ্যে দেশ শ্রীলঙ্কার মত দেউলিয়া হয়ে যাবে। তারা এখনো একই প্রপাগান্ডা ছাড়ানোর চেষ্টা করছে। আমি এইবারের কাহিনী নিজ চোখে দেখেছি।
আমি আমার পরিচিত লোকজনদের কাছ থেকে শুনেছি যে ২০১৮ ২০১৯ তখন অনেকটা লাভজনক ছিল এই বাউনটি ক্যাম্পেইন করে তখন বলে অনেকে মাসে ঘরে লাখ টাকার উপরেও কামিয়েছে এই সোশ্যাল ক্যাম্পেইন করে।
তখন আইসিও যুগ ছিল। আসলে এইটা হবে ২০১৭-১৮ সাল। ১৯ এ এসে আর তেমন কিছু ছিল না। ১৭-১৮ সালের দিকে যে কোন নতুন আইসিও আসলেই মানুষ বিনিয়োগ করেছে। একদম কোনরকম যাচাইবাছাই ছাড়া। যাত কারনে প্রতিটা প্রজেক্ট তাদের সফটক্যাপ এবং হার্ড ক্যাপ রিচ করত খুব সহজেই। তারা ভুগিচুগি একটা প্রজেক্ট দাড় করিয়ে তাদের কয়েন/টোকেন মার্কেটে নিয়ে এসে পাম্প করিয়ে নিজেরাই ডাম্প করত। এর মধ্যে বাউন্টি হান্টাররাও তাদের পাওয়া কয়েন টোকেন বিক্রয় করে ভালো এমাউন্ট পেত। অল্প কিছু বাউন্টি করেও মানুষ লাখের উপর কামিয়েছে। এই ফোরামের একজন তো বাউন্টি করেই মিলিয়ন ডলার কামিয়েছেন।
এখন আর সেসব দিন নেই। ভালো প্রজেক্ট ফোরামে বাউন্টি আনে না, খারাপ প্রজেক্ট এইখানে আসে কিন্তু মানুষ এখন বিনিয়োগের আগে চিন্তা ভাবনা করে।