আমি আমার পরিচিত লোকজনদের কাছ থেকে শুনেছি যে ২০১৮ ২০১৯ তখন অনেকটা লাভজনক ছিল এই বাউনটি ক্যাম্পেইন করে তখন বলে অনেকে মাসে ঘরে লাখ টাকার উপরেও কামিয়েছে এই সোশ্যাল ক্যাম্পেইন করে।
আমার জানামতে ২০১৭ সাল ছিলো বাউন্টির জন্য একটা স্বর্নযুগ তখন নাকি প্রায় বাউন্টিই প্রজেক্ট সাকসেস হতো আর হিউজ পরিমান প্যামেন্ট পাওয়া যাইতো। সিগনেচার ক্যাম্পেন তো একটা নির্দিষ্ট ইনকামের সোর্স কিন্তু বাউন্টি ছিলো টাকার ক্ষনি। তয় এখন বাউন্টি একেবারে শেষ যারা করে তাগো থেকে শোনা যায় যে প্রায় বাউন্টিই নাকি স্কাম হয়।
ভাই, দুঃখের কথা আর বলব কার কাছে! আমার গ্রামের বাসায় সবাই বান্টির কাজ করত। ২০১৭ সালে তারা সবাই অনেক টাকা কামাইছে। আমি গ্রামের বাসায় গিয়ে শুধু গল্প যে কেউ ৫০ হাজার, কেউ ১ লক্ষ আবার কেউ ৩ লক্ষ টাকা পায়ছে। যাদের নুন আন্তে পান্তা ফুরায় তারা নাকি প্লেনে করে ঘুরে বেড়ায়। তারপরে ২০১৮ সালে আমি একটা মোবাইল কিনি এবং বান্টির কাজ করি। আমি যখন থেকে বান্টির কাজ শুরু করি তখন থেকেই বান্টিতে কুফা লাইগা গেছে। এখন আমার বান্টির কাজ করতে যে পরিমাণ এমবি খরচ হয় তার দামও ওঠে না।