তার একটা ভিডিও বার্তায় শোনলাম তিনি বলছেন যে আপনারা গুজবে কান দিয়ে আমাদের সরকার এবং একটা মন্ত্রনালয়কে দোষ দেয়া ঠিক হচ্ছে না। আপনারা যাচাই বাছাই না করে গুজবে কান দিয়ে সরকার এবং আমাকে কথা শোনাচ্ছেন। এখন ব্যাপার হলো বাংলাদেশের প্রথম সারির টিভি মিডিয়া এবং অনলাইন মিডিয়াগুলো যদি গজব ছড়াতে সাহায্য করে, সেখানে সাধারন মানুষকে দোষ দিয়ে কি লাভ? তারা তো নিউজ থেকে দেখেই সমালোচনা করছে।
এইটা একটা সিন্ডিকেট, যেই সিন্ডিকেট ঈদের পরে আন্দোলনের ডাক দেয়, যেই সিন্ডিকেট বলে আগামী এক মাসের মধ্যে দেশ শ্রীলঙ্কার মত দেউলিয়া হয়ে যাবে। তারা এখনো একই প্রপাগান্ডা ছাড়ানোর চেষ্টা করছে। আমি এইবারের কাহিনী নিজ চোখে দেখেছি।
আমরা বাংগালী জাতি অনেক বেশি আবেগি তাই আমরা একটা জিনিস কেউ আবেগ দিয়ে বললে খুব সহজেই বিশ্বাস করি। আর আমাদের দেশে ভাই সিন্ডিকেট দিয়ে ভরা। সবাই আছে যার যার আখের গোছানোর চেষ্টায়। ধনীরা সিন্ডিকেট করে গরিবের উপর জুলুম করে আর তারা হাজার হাজার কোটি টাকা কামাই করে তার ছেলে পেলে সব বিদেশে লেখা পড়া করায় বিদেশে ২য় বাড়ি বানায়। আর পায়ের উপর পা তুলে খায়। আর হায় হুতাশে মরে সব গড়িব আর অসহায় মানুষ। কিছুই করার বা বলার নাই আপনি প্রকাশ্যে কিছু বলবেন তো আপনি টার্গেটে পরিনত হবেন আপনার সাথে যা অচ্ছা ঘটতে পারে।
আমি আমার পরিচিত লোকজনদের কাছ থেকে শুনেছি যে ২০১৮ ২০১৯ তখন অনেকটা লাভজনক ছিল এই বাউনটি ক্যাম্পেইন করে তখন বলে অনেকে মাসে ঘরে লাখ টাকার উপরেও কামিয়েছে এই সোশ্যাল ক্যাম্পেইন করে।
আমার জানামতে ২০১৭ সাল ছিলো বাউন্টির জন্য একটা স্বর্নযুগ তখন নাকি প্রায় বাউন্টিই প্রজেক্ট সাকসেস হতো আর হিউজ পরিমান প্যামেন্ট পাওয়া যাইতো। সিগনেচার ক্যাম্পেন তো একটা নির্দিষ্ট ইনকামের সোর্স কিন্তু বাউন্টি ছিলো টাকার ক্ষনি। তয় এখন বাউন্টি একেবারে শেষ যারা করে তাগো থেকে শোনা যায় যে প্রায় বাউন্টিই নাকি স্কাম হয়।