মধ্যপ্রাচ্যে ব্যাপক যুদ্ধ বিশ্ব অর্থনীতিকে মন্দার দিকে ঠেলে দিতে পারেহামাসের হামলা এবং ইসরায়েলের প্রতিক্রিয়া ব্যাপক মানবিক ক্ষতি করছে। ক্রমবর্ধমান সংঘাত তেলের দাম বাড়ালে বিশ্বব্যাপী অর্থনৈতিক মন্দা আসতে পারে
অতীতের মধ্যপ্রাচ্যের যুদ্ধের মতো, গত সপ্তাহে ইসরায়েল এবং হামাসের মধ্যে যে দ্বন্দ্ব শুরু হয়েছিল তাতে বিশ্ব অর্থনীতিকে ব্যাহত করার সম্ভাবনা রয়েছে - এবং এমনকি আরও দেশগুলিকে আকৃষ্ট করা হলে এটিকে মন্দার দিকে ঠেলে দিতে পারে।
সেই ঝুঁকি বাস্তব, কারণ জঙ্গি গোষ্ঠীর আক্রমণের জবাবে ইসরায়েলের সেনাবাহিনী গাজা আক্রমণের প্রস্তুতি নিচ্ছে৷ গাজায় হামাসের হামলা এবং চলমান ইসরায়েলি বিমান হামলায় মৃতের সংখ্যা ইতিমধ্যেই কয়েক হাজার ছাড়িয়ে গেছে।সেখানে উদ্বেগ রয়েছে যে লেবানন এবং সিরিয়ার মিলিশিয়ারা যারা হামাসকে সমর্থন করে যুদ্ধে যোগ দেবে।
একটি তীক্ষ্ণ বৃদ্ধি ইস্রায়েলকে ইরানের সাথে সরাসরি সংঘর্ষে নিয়ে যেতে পারে, হামাসকে অস্ত্র ও অর্থ সরবরাহকারী, যেটিকে মার্কিন যুক্তরাষ্ট্র এবং ইউরোপীয় ইউনিয়ন একটি সন্ত্রাসী গোষ্ঠী হিসাবে মনোনীত করেছে। সেই পরিস্থিতিতে, ব্লুমবার্গ ইকোনমিক্স অনুমান করে যে তেলের দাম প্রতি ব্যারেল $150-এ বাড়তে পারে এবং বৈশ্বিক প্রবৃদ্ধি 1.7%-এ নেমে যেতে পারে - একটি মন্দা যা বিশ্ব উৎপাদন থেকে প্রায় $1 ট্রিলিয়ন নেয়।
এখানে অনেকেই আশঙ্কা করছে হামাস এবং ইসরাইলের মধ্যে হামলা পাল্টা হামলার কারণে তৃতীয় বিশ্বযুদ্ধ সংঘটিত হতে পারে। আমেরিকা বিভিন্নভাবে ইসরাইলকে যুদ্ধের জন্য উস্কাচ্ছে এবং তারা সব ধরনের সামরিক সহায়তা করার ঘোষণা করেছে, এদিকে মুসলিম দেশগুলো হামাসের সহায়তায় এগিয়ে আসছে।
প্রথম অবস্থায় হামাসের আক্রমণে ইজরাইলে প্রায় ৩০০ থেকে ৪০০ জনের মত মানুষ মারা গেছে এবং বিপরীতে ইজরাইল গাজায় অনেক জঘন্য হামলা চালিয়েছে। ইসরাইলরা গাজার শিক্ষা প্রতিষ্ঠান হাসপাতাল সহ বিভিন্ন আবাসিক এলাকাগুলোতে হামলা চালিয়েছে যার কারণে বহু সংখ্যক মুসলিম এই হামলায় প্রাণ হারিয়েছে।
কিছুদিন আগে রাশিয়া ইউক্রেন যুদ্ধ পৃথিবীব্যাপী বড় অর্থনৈতিক মন্দার তৈরি করেছিল। রাশিয়া এবং ইউক্রেন যুদ্ধের ফলে আমেরিকা বিভিন্ন দেশকে নিষেধাজ্ঞা দিয়েছিল রাশিয়া সঙ্গে ব্যবসা করার জন্য। যেহেতু রাশিয়া থেকে প্রচুর পরিমাণ পণ্য বিশ্বের বিভিন্ন দেশের রপ্তানি হয় স্বাভাবিকভাবে যখন রাশিয়ার সঙ্গে অন্যান্য দেশগুলো ব্যবসায়িক সম্পর্ক ছিন্ন করেছে তখন সকল পণ্যের মূল্য অনেক বৃদ্ধি পেয়েছে সেখানে জ্বালানি তেল ধৈর্য তেল গ্যাস সহ বিভিন্ন প্রয়োজনীয় জিনিসপত্রের মূল্য অনেক বেশি বৃদ্ধি পেয়েছিল। পৃথিবী সে ধাক্কা সামাল দিতে না যেতেই নতুন আরো একটি অর্থনৈতিক মন্দা তৈরি হওয়ার সম্ভাবনা দেখা যাচ্ছে নামাজ এবং ইসরাইলের যুদ্ধ কেন্দ্র করে।
দ্বিতীয় বিশ্বযুদ্ধের পর জাতিসংঘ তৈরি করা হয়েছিল যাতে পৃথিবীতে শান্তি বজায় থাকে এবং আর কোন বড় যুদ্ধ সংঘটিত না হয় কিন্তু ইসরাইল এবং হামাসের যুদ্ধে আমি জাতিসংঘের নিশ্চুপ অবস্থান লক্ষ্য করছে। জাতিসংঘ চাইলে অবশ্যই এই যুদ্ধ বিরোধী দিতে পারে কিন্তু কেন তারা এই বিষয়ে কোন পদক্ষেপ নিচ্ছে না সে বিষয়টা আমি বুঝতে পারছি না।
আমরা তো সাধারণত বিনাঞ্চ অ্যাপে গিয়ে আমাদের বিভিন্ন টোকেন অথবা ডলার ক্রয় এবং বিক্রয় করে থাকি এমনকি সেখানে আমরা ফিউচার ট্রেড করতে পারি।
কিন্তু বিনাঞ্চ সম্প্রতি তাদের এক্সচেঞ্জে কপি ট্রেডিং নামে একটি ট্রেডিং চালু করেছে আসলে আমি অনেক চেষ্টা করেছি কিন্তু আমার ফোনে এই কপি ট্রেডিং অপশন খুঁজে পাচ্ছি না। Copy Trading কি শুধু ডেক্সটপ এর মাধ্যমে করা যায় নাকি ফোনের মাধ্যমে করা যাবে।
ভাই এই Copy Trading ফোনের মাধ্যমে করা যাবে it's simple.
আপনার যদি বিনাঞ্চ অ্যাপ লেটেস্ট ভার্সন না থাকে তাহলে আপনি প্রথমে আপনার বিনাঞ্চ এক্সচেঞ্জ অ্যাকাউন্ট এর অ্যাপটি গুগল প্লে স্টোরে গিয়ে আপডেট করে নিবেন।
আমি আপনাকে একদম সিম্পল ভাবে বুঝাচ্ছি প্রথমে আপনি আপনার বিনাঞ্চ অ্যাকাউন্টে প্রবেশ করবেন। তারপর দেখবেন নিচের দিকে Futures লেখা আছে।
তারপর আপনি ফিউচার (Futures) লেখায় ক্লিক করবেন। ওইখানে ক্লিক করার পর আপনার সামনে এরকম একটি পেজ ওপেন হবে এবং সেখানে উপরে ডানের কোনাতে দেখতে পারবেন কপি ট্রেডিং (Copy Trading) নামে একটি লেখা রয়েছে। ওইখানে ক্লিক করবেন।
(ছবি দৃশ্যমান হওয়ার জন্য)