এখন ব্যাপার হলো এদর বিরুদ্ধে কে ব্যাবস্থা নেবে? বেশিরভাগ সময় এসব যে হয়েছে, অনেক ট্রেডার এটা জানেই না। অনেকেই বুঝতেই পারেনি মারকেটে এতা বড় মুভমেন্ট হওয়ার কারন কি ছিলো। যারা হুট করে বায় করেছে, তারাই কিন্তু আবার সেল করেছে। মাঝখান থেকে লাভ/লস করলো ফিউচার ট্রেডার রা। অনেকে প্রফিট করেছে, আবার অনেকের ব্যালেন্স লিকুইডেটেড হয়ে গেছে। এর মধ্যে অনেকে কয়েন টেলিগ্রাফের এই কাহিনি হয়তো দেখেই নাই।
তবে যারা ট্রেডিং এ সতর্ক, যারা টেক প্রফিট/স্টপ লস ব্যাবহার করে, তারা হয়তো বেচে গেছে আশা করি। আমি এর আগে একবার শুনেছিলাম যে অনেক বেশি ট্রেড যদি ওপেন থাকে, তখন নাকি এক্সচেন্জ নিজেই বড় আকারের ট্রেড নিয়ে মারকেট ম্যানুপুলেট করে ইউজারদের ব্যালেন্স লিকুইডেটেড করে দেয়। আপনি তো জানবেন ই না যে কে বড় বড় পজিশন ওপেন করলো।
ঠিক বলেছেন ভাই আমার নিজের কথায় যদি বলি তাহলে আমি নিজেও খেয়াল করিনি যে বিটকয়েন ৩০কে টাচ করেছে. আমি কিভাবে টের পেয়েছি একটা হল আমার একটি cex থেকে নোটিফিকেশনে এসেছিল আর সেটাই ঢুকে দেখি আমার ফান্ড 45$ হয়ে রয়েছে এটা অনেক আগের কাহিনী যে বিটকয়েন কিনেছিলাম পরে আবার sell দিয়ে রাখছিলাম 30k তে.
আমি নিজেও চিন্তা করতেছিলাম বিটকয়েন কি রিকভার করা শুরু করলো নাকি বুল রানের জন্য। ইনভেস্টমেন্ট করব করব ভাবতেছি তখনই আপডেট জানতে পারলাম যে ভুয়া তথ্য থেকে এই অবস্থা।
সুন্দর একটা টপিক, আমি নিজেই এর বাস্তব প্রমাণ যখন এই ক্রিপ্টো কারেন্সি এর যুক্ত হয় তখন আমার ইনভেস্টমেন্টটা শুরু হয়েছিল অল্টারনেটিভ কয়েন দিয়েই। তখন কপি ট্রেডিং পাশাপাশি নিজে এনালাইসিস করার চেষ্টা করতাম তবে আল্টিমেটলি লস এর সম্মুখীন হইতাম বর্তমানেও আমার একটা বিশাল অংকের লস বইতে হইতেছে এর কারণে।
এখন আমার স্ট্রেটেজি চেঞ্জ করে ফেলেছি, ফাস্ট অফ অল লং টার্ম ট্রেডিং শুরু করেছি আর অল্টারনেটিভ কয়েন গুলোতে ইনভেসমেন্ট কমিয়ে দিয়ে বিটকয়েন ইনভেসমেন্ট বাড়িয়ে দিয়েছি। এখন অনেকটা ব্যাংকে ফিক্সড ডিপোজিট এর মতন উইকলি আবার কখনো মান্থলি ইনভেস্টমেন্ট করি এবং করে যাচ্ছি দেখা যাক এটার ফলাফল কেমন আছে সামনের সিজনে।