~কাট~
আপনি ক্রিপ্টোকারেন্সি ওয়ালেট হ্যাকিং নিয়ে একটি গুরুত্বপূর্ণ বিষয় উপস্থাপন করেছেন। আপনি যে উপায়গুলি উল্লেখ করেছেন, সেগুলি অনেক ভালো। আরো কিছু উপায় রয়েছে, যেগুলো অনুসরণ করে আরো নিরাপদে থাকা যায়।
১. ফিশিং আক্রমণ : ফিশিং হলো আপনার ব্যক্তিগত তথ্য যেমন : আপনার ওয়ালেটের পাসওয়ার্ড, ব্যক্তিগত কী জানার জন্য হ্যাকার আপনাকে প্রতারণা করে একটি জাল ইমেল, বার্তা বা লিঙ্ক পাঠাতে পারে যা দেখে মনে হচ্ছে সেগুলি আপনার ওয়ালেটের বিশ্বস্ত উৎস থেকে এসেছে৷ তারা আপনাকে আপনার বিশদ বিবরণ লিখতে বা একটি লিঙ্কে ক্লিক করতে বলতে পারে। সেই ফাদে কখনো পা দিবেন না। অনলাইনে কারো সাথে আপনার ব্যক্তিগত তথ্য শেয়ার করবেন না। গতকালকে এই কারণেই আমি আমার ফেসবুক আইডিটা হারিয়ে ফেলেছি। আমার আইডিতে ৫ হাজার ২ শত ফলোয়ার ছিল।
আপনি আপনার সোশ্যাল একাউন্ট হারিয়ে ফেলেছেন। আমি কোন সোশ্যাল একাউন্ট হারিয়ে ফেলি নি। তবে আমি আমার ট্রাস্ট ওয়ালেট হ্যাক করা নিজের চোখে দেখেছি যেমন আমি একটিএয়ারড্রপে যুক্ত হতে চাচ্ছিলাম তখন বুঝতাম না যে কিভাবে এয়ারড্রপে যুক্ত হয়। আমি তাদের দেওয়া লিংকে প্রবেশ করি এবং সবকিছু করার পর তারা বলে যে ট্রাস্ট ওয়ালেটের প্রাইভেট কে দিয়ে আপনার ওয়ালেট সংযুক্ত করুন। আমার অভিজ্ঞতা না থাকায় আমি আমার ওয়ালেটের প্রাইভেট কে দিয়ে যুক্ত হই এবং কিছুক্ষণ পরে দেখি আমার ওয়ালেটে ৪২ ডলারের মত টোকেন ছিল সেগুলো উধাও হয়ে গেছে। এমনকি ঐ ওয়ালেটে আমার যতগুলো কয়েন ছিল সবগুলোই উধাও হয়ে গেছে সেদিন আমার খুব খারাপ লেগেছিল এবং আমি চরমভাবে প্রতারিত হয়েছিলাম। ওয়ালেটের প্রাইভেট কে যদি সুরক্ষিত রাখা যায় তাহলে আপনার ওয়ালেট সুরক্ষিত থাকবে। কারো সাথে যদি সেটি শেয়ার করেন তাহলে আপনি আপনার ফান্ড অবশ্যই হারাবেন কোন একদিন।