ভাই কাউকে যদি টার্গেট করা হয় তাহলে যতোই চেষ্টা করুক না কেনো সে কোন ভাবেই বাংলাদেশের ইন্টেলিজেন্সিকে ফাকি দিতে পারবেনা, কয়েক হাজার কোটি টাকার যন্ত্র পাতি কেনা আছে আমাদের সরকারের, কিন্তু তারা ছোটোখাটো কোন ব্যাপারে সাধারণত নাক গলায়না, যদি আপনার আচরণ সন্দেহ জনক হয় আর আপনার খুব কাছের কেউ যদি কোন ধরনের ইনফর্মেশন না দেয় তাহলে কেউ তেমন ঘাটেনা । আর এখন না আগে থেকেই বাটন ফোন ও ট্র্যাক করা যায়।

টার্গেট করা আর এমনিতে রেন্ডম সার্চ এ ধরা খাওয়া সম্পূর্ণ আলাদা ব্যাপার। যদি আপনার নামে কেউ তথ্য দিয়ে দেয়, তখন তো তারা আপনাকে টার্গেট করেই খুজবে। আর সেই সময় আপনি বাটন ফোন চালাইলেন নাকি স্মার্ট ফোন চালাইলেন, সেটা বড় কোনো ব্যাপার নয়। তারা আপনার লোকেশন ট্র্যাক করতে চাইলে করতে পারবে। তবে এগুলো সাধারনত বড় ধরনের ক্রিমিনাল ধরার জন্য ব্যাবহার করা হয়ে থাকে।
এবার আসেন রেন্ডম সার্চ। অনেকটা কেচো খুড়তে গিয়ে সাপ বের হওয়ার মতো হবে। ধরেন আপনি বাইরে বের হলেন, পুলিশ মূলত মাদক কারবারিদের ধরতে সার্চ করতেছে, হঠাৎ দেখলো আপনার ফোনে ক্রিপ্টো কারোন্স লেনদেন করার এপস, ওনারা কি আপনাকে ছেড়ে দিবে?
রাস্তায় চলাচল করার ক্ষেত্রে যদি পুলিশ মাদক দ্রব্য হিসেবে কাউকে সার্চ করে হয়তোবা আপনি মাদকদ্রব্য ব্যবসাকারী নন তারপরেও যদি সে আপনাকে সার্চ করে ।আর যদি আপনার মোবাইলে ভিতরে বিটকয়েন কার্যক্রম দেখেও সাথে সাথে আপনাকে ধরে নিয়ে যাবে হয়তোবা থানায় নিয়ে যাবে না তারা আপনার কাছে ঘুষ খাওয়ার জন্য আপনাকে বেশি হ্যারেজমেন্ট করবে। আমি সব পুলিশের উদ্দেশ্যে বলছি না কিছু কিছু পুলিশ কর্মকর্তা খুবই খারাপ। যেহেতু বিটকয়েন আমাদের দেশে বৈধ নয় অবশ্যই আমাদেরকে বাহিরে চলাচলের ক্ষেত্রে খুব সাবধানতা সাথে চলাফেরা করা ভালো।