মোবাইলে কোনো কিছু রাখায় এখন অনেক রিস্ক হয়ে পড়ছে। কারণ অতিরিক্ত এপ্লিকেশন এবং বিভিন্ন ফাইল স্টোর করায় মোবাইলে অতিরিক্ত ল্যাগ দেখা যায়। আর বিশেষ করে Oppo. Realmi, vivo এই ফোনগুলা হঠাৎ করে ঝামেলা করতেছে বালিউম আপ বাটন প্রেস হয়ে থাকতেছে এতে একবার ফোন বন্ধ হলে ফোন আর অন হয়না রিসেট করতে বলে আমার কয়েকজন বন্ধু ইভেন আমার একটা ফোনে এমন হইছে পরে রিসেট করার পরও ঠিক হয়নাই কাস্টমার কেয়ারে নিয়া ঠক করতে হইছে। আমার সব ডকুমেন্টস হারাইয়া গেছে। তাই মোবাইলে সব কিছু রাইখা মোবাইলের Ram এর উপর চাপ সৃষ্টি করা অনেক রিস্কি এখন। তাই যে এপ্লিকেশন বা ফাইল কম ব্যবহার করা লাগে সেগুলা কম্পিউটারে রাখাটা ভালো আর যেগুলা প্রতিনিয়ত প্রয়োজন আর ইমারজেন্সি সেগুলা ফোনে রাখা যায় এতে ফোন স্মুথভাবে চলবে
জী ভাই ঐটাই বুঝাইতে চাইছি। ফোনে কোনো কিছু রাখা সুবিধার না। আর যদি হয় কম স্টোরেজের ফোন তাহলে তো কথাই নাই। ২-৪ দিন না যেতেই ৭০-৮০% জায়গা খেয়ে ফেলে। আবার ৬৪ জিবির একটা ফোনে সিস্টেমই খায় ১০-১২ জিবি। বাকি থাকে ৫০ জিবি। এটাও কয়েকটা এপস্ ইনস্টল করতে শেষ। যেমন ধরেন ফেসবুক বা ইনস্টাগ্রাম। এই দুই বালো বান্দা একাই একশো। যেদিকে এপ এরই অরিজিনাল সাইজ ১০০ এমবি, সেখানে ইউজার ডাটা ২-২.৫ জিবি। এজন্য এসবের লাইট ভার্সন চালাই। ফোনে স্পেস না থাকলে আবার আরেক সমস্যা। নিজস্ব যে ফাইল ম্যানেজার বা সিস্টেম চেকার যাই বলে সেখান থেকে অনেক সময় জাঙ্কফাইল/টেমপরারি ফাইল রিমুভ করতে গুরুত্বপূর্ণ ফাইলও রিমুভ হয়ে যায়। একবার কি হইছিল আমার ফোনে জায়গা নাই নাই অবস্থা। জায়গা না থাকায় ফোন শুরু হইছে হ্যাং মারা। শেষে না পেরে জাঙ্ক ফাইল সব রিমুভ করে দিসি। পরে দেখি, হোর্টসএপে যেসব গুরুত্বপূর্ণ ডকুমেন্ট ছবি সেভ ছিল সব নাই হয়ে গেছে।
