সত্যি বলতে, ফোনে এসব জিনিস মেইনটেন করা আমার কাছে ঝামেলার মনে হয়। প্রাইভেট Key গুলো ব্যাকআপ করে রাখা, আবার এপস্ ইনস্টল করে রাখা। মাসে হয়তো একবার ব্যবহার করবো আবার সাতমাস পড়ে থাকবে, জায়গা খাবে, রাম নষ্ট করবে। এর থেকে ভালো পিসিতেই একবার ইনস্টল করলাম, আর সব ভুলে গেলাম। কারন পিসিতে চাপ পড়বে না ফোনের মতো। কনফিগ ম্যাটার। ব্যাকআপের ক্ষেত্রেও সেম। text ফাইল বা doc ফাইলে সব লিখে সব একটা আলাদা ফোল্ডারে রেখে দিলাম, যদি দরকার পরে ফোল্ডারটার একটা zip backup ও করে রাখলাম, জাস্ট ইন কেস। কথা শেষ। কিন্তু ফোনে এই সিম্পল কাজ করতে গেলেও ঝামেলা মনে হবে।
আসলে আপনি যে বিষয়টা শেয়ার করেছিলেন সেটা আমার কাছে ইন্টারেস্টিং লেগেছিল তবে আমার ফোনে গতবার second space চালু করতে গিয়েছিলাম তাতেই লেগিং এর ওপরে বাঁচে না। আর ভাবতেছি যদি এখন মোবাইলের স্পেস খালি করেও এটি টেস্ট করি তাহলে ফোনের অবস্থা কেমন হবে। আচ্ছা ভাই এগুলোর কি আরো লাইট ওয়েট ভার্সন রয়েছে ?
যদিও আমার পিসি রয়েছে এবং সেখানেও বর্তমানে আমি এগুলো ইজিলি রান করতে পারছি। তারপরও মোবাইল এর এ বিষয়টা ইন্টারেস্টিং মনে হয়েছে আমার নিকট কারণ অনেক সময় আমরা এমন জায়গায় থাকি যেখানে ল্যাপটপ বা কম্পিউটার নিয়ে যাওয়া হয় না।
মোবাইলে কোনো কিছু রাখায় এখন অনেক রিস্ক হয়ে পড়ছে। কারণ অতিরিক্ত এপ্লিকেশন এবং বিভিন্ন ফাইল স্টোর করায় মোবাইলে অতিরিক্ত ল্যাগ দেখা যায়। আর বিশেষ করে Oppo. Realmi, vivo এই ফোনগুলা হঠাৎ করে ঝামেলা করতেছে বালিউম আপ বাটন প্রেস হয়ে থাকতেছে এতে একবার ফোন বন্ধ হলে ফোন আর অন হয়না রিসেট করতে বলে আমার কয়েকজন বন্ধু ইভেন আমার একটা ফোনে এমন হইছে পরে রিসেট করার পরও ঠিক হয়নাই কাস্টমার কেয়ারে নিয়া ঠক করতে হইছে। আমার সব ডকুমেন্টস হারাইয়া গেছে। তাই মোবাইলে সব কিছু রাইখা মোবাইলের Ram এর উপর চাপ সৃষ্টি করা অনেক রিস্কি এখন। তাই যে এপ্লিকেশন বা ফাইল কম ব্যবহার করা লাগে সেগুলা কম্পিউটারে রাখাটা ভালো আর যেগুলা প্রতিনিয়ত প্রয়োজন আর ইমারজেন্সি সেগুলা ফোনে রাখা যায় এতে ফোন স্মুথভাবে চলবে
op আমি সব সময় সময়হার্ডওয়ার ওয়ালেট আমার বিটকয়েন গুলো রাখতাম আমার কাছে মনে হয় হার্ডওয়ার ওয়ালেট রাখা অনেকটাই নিরাপদ। হার্ডওয়ার ওয়ালেট ব্যয়বহুল হলেও এখানে আমাদের বিটকয়েন অনেক নিরাপদে রাখে আমি হার্ডওয়ার ওয়ালেট ব্যবহার করে অনেক স্বাচ্ছন্ন বোধ করি। আমি কখনো ইলেকট্র্রাম ওয়ালেট ব্যবহার করিনি অবশ্যই ইলেকট্র্রাম ওয়ালেট এর ব্যবহার শুনেছি এটা নাকি অনেক ভালো। ওকে আমি চেষ্টা করব ইলেকট্র্রাম ওয়ালেট ব্যবহার করার।
ভাইয়া আমি একটু জানতে চাচ্ছি যে আপনি হার্ডওয়ার ওয়ালেট কিভাবে ইমপোর্ট করেছেন বা কিনেছেন? আমিও আসলে হার্ডওয়ার ওয়ালেট কিনতে চাচ্ছি কিন্তু বাংলাদেশে তো বর্তমানে ক্রিপ্টোকারেন্সি অবৈধ তাই এসব ডিভাইস কিনতে গিয়ে যেন আবার ভেজালে না পড়ে এজন্য হার্ডওয়্যার কিনতে পারতেছি না।
আপনাদের কাছে কি মনে হয় কোন ওয়ালেট টা বেশি ভালো হবে ইলেকট্র্রাম ওয়ালেট নাকি হার্ডওয়ার ওয়ালেট?
আসলে ইলেকট্রাম ওয়ালেট হলো গিয়ে হট ওয়ালেট বা অনলাইন ওয়ালেট সফটওয়্যার এটির সব সময় অনলাইন এর সাথে কানেক্টেড থাকবে অন্যদিকে হার্ডওয়ার ওয়ালেট ইন্টারনেটের সাথে তখনই কানেকশন করতে হয় যখন একটা ট্রানজেকশন করা হয়।
এখন এই দুইটির মধ্যে কোনটি ভালো বলতে গেলে আমি বলব এটা আমার ব্যবহার এর সিচুয়েশন এর উপর নির্ভর করে, তবে অবশ্যই হার্ডওয়্যার ওয়ালেট বেশি সিকিউর হবে লং টার্ম হোল্ডিং এর জন্য।
ইলেকট্রাম ওয়ালেট হলো একটা সফটওয়্যার ওয়ালেট। আর এটা ডিসেন্ট্রালাইসড হওয়ার এটি বিটকয়েন হোল্ডারদের কাছে অনেক জনপ্রিয়। তবে কেউ যদি দেখাযায় 20-30k বা তারও বেশি ডলার বিটকয়েনে ইনভেস্ট করে তাহলে কয়েক টাকা খরচ করে হার্ডওয়্যার ওয়ালেট কিনা সেখানে রাখাই বেশি নিরাপদ হবে। কারন যদি কেউ জানে যে আপনার কাছে এতোগুলা টাকা আছে তাও আপনার ফোনে বা কম্পিউটারে কোনো ওয়ালেটে তাইলে আপনার উপর অ্যাটাক হতেও পারে কোনো বিশ্বাস নাই। আর যদি হার্ডওয়্যার ওয়ালেট ব্যবহার করেন তাইলে এটা ছোট একটা ডিভাইস পেনড্রাইব এর মতো এটি আপনে একটা নিরাপদ যায়গায় লুকাইয়া রাখতে পারবেন এতে ঝুকি অনেক কমবে। তাই যদি অল্প পরিমানে ইনভেস্ট করেন তাইলে ইলেকট্রাম ওয়ালেট যথেষ্ট আর যদি হিউজ পরিমান হয় তাইলে হার্ডওয়্যার ওয়ালেটের দিকে নজর রাখতে পারেন