ভাই সুবিধা নাকি সিকিউর ? অবশ্যই সেন্ট্রালাইজ এক্সচেঞ্জার এর থেকে ডিসেন্টালাইজড এক্সচেঞ্জার ব্যবহার করা উত্তম। যদি বিটকয়েন লং টার্মের জন্য হোল্ডিং করতে চান তাহলে অবশ্যই ডিসেন্টালাইজ একচেঞ্জার ব্যবহার করা ভালো।
এখন ডিসেন্টালাইজ ওয়ালেট এর মধ্যে দুই ক্যাটাগরি হয়।
১. হট ওয়ালেট ২. কোল্ড ওয়ালেট।
১. হট ওয়ালেট-> সহজ কথায় যে সব ওয়ালেট ইন্টারনেটের সাথে যুক্ত থাকে সে সব ওয়ালেট কে হট ওয়ালেট বলে। যেমন: ট্রাস্ট ওয়ালেট , মেটা মাস্ক ওয়ালেট, ইলেক্ট্রাম ওয়ালেট ইত্যাদি।
২. কোল্ড ওয়ালেট বলতে সেইসব ক্রিপ্টো কারেন্সি ওয়ালেটকে বোঝায় যেসব বলে ইন্টারনেটের সাথে যুক্ত থাকে না। এটি মূলত কারেন্সি হোল্ডিং এর জন্য মোস্ট সিকিওর ওয়ালেট।
কোল্ড ওয়ালট এর মধ্যেও বিভিন্ন প্রকারভেদ রয়েছে পেপার ওয়ালেট, হার্ডওয়ার ওয়ালেট, সাউন্ড ওয়ালেট।
অনেক ধন্যবাদ ভাইয়া বুঝাইয়া দেবার জন্য। আসলে আমি যখন পোস্টটা করছিলাম এটা জানার জন্য তখন কেউ রিপ্লাই দিছিলো না যার জন্য আমি google এ সার্চ করছিলাম এবং সেখান থেকে কিছুটা জানতে পারেছি তবে আপনার এই পোস্টের মাধ্যমে আরো ভালো কইরা ক্লিয়ার হলাম। আসলে আমরা যারা বিটকয়েন সংরক্ষণ করে রাখবার চাই তাদের সবারই ডিসেন্টালাইজড এক্সচেঞ্জ ব্যবহার করা উচিত বিটকয়েন সংরক্ষণ করে রাখবার জন্য। ডিসেন্টালাইজড এক্সেল গুলোতে বিটকয়েন দীর্ঘ সময়ের জন্য সংরক্ষণ করে রাখা নিরাপদ।
বর্তমানে বাংলাদেশে ক্রিপ্ত কারেন্সি অবৈধ সেহেতু এর রিলেটেড সকল ডিভাইস অবৈধ বলে বিবেচ্য হবে তাই আমার মনে হয় না আপনি বাংলাদেশের কোথাও হার্ডওয়ার ওয়ালেট কিনতে কিনতে পারবেন।
তবে আপনি চাইলে বাহিরে থেকে কিনে দেশে ইমপোর্ট করতে পারেন। কিন্তু এখানে এয়ারপোর্টে এসে কাস্টমে আটকে যেতে পারে সেখানে আপনার রিস্ক রয়েছে।
তারপরেও এই ওয়েবসাইটেতে রিক্স নিয়ে দেখতে পারেন-
https://www.ubuy.com.bd/en/search/?q=cryptocurrency+hardware+wallet রিক্স নেওয়াটাই জামেলা। আমাগো দেশে যেহেতু বিটকয়েন বৈধ নয় তাই যদি ক্রিপ্ত সম্পর্কিত কোন কিছু বিদেশ থেইকা ইমপোর্ট করতে যদি পুলিশ এর কাছে ধরা খাইয়া যাই তাইলে তো আরেক সমস্যা হইবো। এমনিতেই এখন যেই রকম দেশের অবস্থা।
আচ্ছা ভাই আর একটা প্রশ্ন করি আমি যদি রিক্স নিয়া বিদেশ থেইকা ইমপোর্ট করতে চাই তাইলে কত দিনের মধ্যে সেইটা আমি পাব এটা কি সিওর ভাবে বলা যাইবো।