ইনফ্লুয়েন্সার রা সব সময় সত্য বলে তা নয়। তবে এই ব্যাপার টা সত্য যে ক্রিপ্টো কারেন্সি অনেক বেশি সিকিউরড!
তবে সব ক্রিপ্টোর বেলায় এরকম টা না ও হতে পারে। কোনো ক্রিপ্টো কারেন্সির কোনো দূর্বলতা আছে কি না, সে সম্পর্কে আমার তেমন ধারনা নেই। তবে হ্যাকিং বা এসট লসের মতো ঘঠনা ঘটে থাকে মূলত ওয়ালেট অব্যাবস্থাপনার কারনে।
যেমন E-orange এর মার্শাফি মর্তুজা।
বিটকয়েন একমাত্র ক্রিপ্টোকারেন্সি যা কিনা আজ অবধি কোনো রকম হ্যাকের শিকার হয়নি। কোনো ভাবেই কেউই বিটকয়েন নেটওয়ার্ককে কমপ্রমাইজ করতে পারেনি। বিটকয়েন বাদে বাকি যত ক্রিপ্টো আছে তা কোনো না কোনো ভাবে এক্সপ্লোয়েট এর শিকার হইছে। ইথারিয়াম এর কথাই ধরেন। অনেকে হয়তো ভাবতে পারে, বিশেষ করে নিউবাইরা যে, ইথারিয়াম আর ইথারিয়াম ক্লাসিক হয়তো আলাদা আলাদা ক্রিপ্টো। আমি নিজেও ভাবতাম প্রথম প্রথম

, কিন্তু যে দুইটাই একই ব্লকচেইন থেকে আসছে তারা হয়তো জানেনা। ইথারিয়াম হলো ইথারিয়াম ক্লাসিকের হার্ড ফোর্ক ভার্সন। ২০১৬ সালে হ্যাকের পর অরিজিনাল ইথারিয়াম ২ ভাগে বিভক্ত হয়ে যায়। বেশির ভাগ অল্টকয়েনই এমন, ব্যাকডোর, দুর্বলতা থাকেই। হয় নেটওয়ার্ক সমস্যা, নয় ব্লকচেইনে সমস্যা, নয় স্মার্ট কনট্রাক্ট এ সমস্যা, নয় সাইটে সমস্যা।
৪. ফিশিং থেকে বেচে থাকাও জরুরী। কখনোই থার্ড পার্টি ওয়েবসাইট সাথে ওয়ালেট এপ বা সফটওয়্যার ডাউনলোড এবং ইনষ্টল করবেন না। অফিশিয়াল ওয়েবসাইট থেকে ডাউনলোড করে ব্যাবহার করবেন।
আরেকটা জিনিস লক্ষ করছি, শুধু মাত্র ডাউনলোড আর ইনস্টলই না, অনেক সময় ওয়ালেট কানেক্ট করলেও হ্যাকে হয়। ফেক কনফার্মমেশন দিয়ে ওয়ালেটের কনট্রোল নিয়ে নেয়। বিশেষ করে যারা ওয়ারড্রগুলোতে জয়েন করে তাদের সাথে এমন হয়। কারন তারা ডেইলি ৫০-৬০ টা এয়ারড্রপে অংশ নেয়। আর এগুলোতে ওয়ালেট কানেক্ট করা মাস্ট। যে প্রজেক্ট/কোম্পানি আমি চিনি না, তাদের সাথে আমার ওয়ালেট কানেক্ট করবোই বা কেন।