বাস শ্রমিকদের মধ্যে কত ইউনিটি সময় পেলেই ইচ্ছামতন ভাড়া বাড়িয়ে সাধারণ জনগণ থেকে টাকা নিয়ে পকেট ধরে।
ভাই বাসের কথা আর বইলেনই না। আল্লাহ্র দোহায় লাগে। অক্টোবরের ২৮ তারিখের পর থেকে অতিরিক্ত ভাড়া নেয়া শুরু করছে তারা। এখনো নিতেছে, আজও নিছে। কারণ কি? হরতাল চলে অবরোধ চলে। কিন্তু আসলে কিছুই চলতেছে না। নামে শুধুমাএ অবরোধ বাট কোথাও অবরোধের নাম গন্ধ নাই। নভেম্বর মাস অতিরিক্ত ভাড়া দিয়ে যাতায়াত করছি (কাজের জন্য ডেইলি ট্রাভেল করতে হয় লোকাল বাসে), কিন্তু এখন আর পারতেছিনা। প্রতিদিনই বাস কন্ডাকটরের সাথে ঝগড়ায় পড়তেছি। লিগ্যাল ভাড়া নিবে না। যেটা কথা সেটাই। রিস্ক নিয়ে নাকি বাস চালায়। আরেহ মিয়া তোরা রিক্স নিয়ে বাস চালাও আর আমরা কি রিক্স নিয়ে বাসে চড়িনা? নাকি আমরা প্রটেকশন পড়ে থাকি। মরলে তো সবাইই মরবো। আর তোদের যদি এতই রিক্স থাকে তাহলে চালাস কেন বাস? বন্ধ রাখলেই পারস। বাসও চালাবি, রিস্কের ও দোহাই দিবি, আবার ভাড়াও লিগ্যাল নিবি না তাহলে কেমনে কি! এদের বিবেক বলতে কিছু নাই, চোরের দেশ। (আমি যেখানে থাকি যেখানে সব ঠান্ডা প্রথম থেকেই, অবরোধের অ নাই, শুধু প্রথম অবরোধের দিন একটু অবরোধের গন্ধ পাইছিলাম)। অন্য লাইনে থাকা পরিচিতদের কাছ থেকে জাননাম যে, তাদের দিকে নাকি সব ঠিক, জাস্ট আমাদের রুটে এই ভাড়া নিয়ে যত্ত সমস্যা।
বাইদাওয়ে একটিভ হয়ে যান মিয়া
