ভারতের পিয়াজ রপ্তানি বন্ধের নিউজ ঝড়ের গতিতে মিডিয়া প্রচার করে বসেছে। আর হুরহুর করে দাম বেড়ে গেছে। আমি মনে করি, এই সমস্যা সমাধানে যদি পাল্টা নিউজ করা হতো যে আমরা অন্য কোনো দেশ থেকে আমদামি করার চেষ্টায় আছি তাহলে কিন্তু এতো দুর্ভোগ হতোনা সাধারণ জনসমাজের। আমার মনে হয়না এমন কোনো নিউজ করা হইছে, অন্তত আমার চোঁখে পড়ে।
নিউজ হয়নি বললে ভুল হবে। নিউজ হয়েছে বেশ কিছু। আমি নিয়মিত খবর দেখি, বেশ কয়েকটা চ্যানেলে নিউজ হয়েছে। বাজারে কৃষকের নতুন পেয়াজ আসার পর পেয়াজ আবার ১৩০ থেকে ১৬০ টাকার মধ্যে অবস্থান করছে। তবে কৃষক পাচ্ছে ৮০ থেকে ৯০ টাকার মতো। বাজারে নতুন পেয়াজ আসলে যে দাম কমে যাবে, এটা কিন্তু সবাই জানতো। কৃষকরাও একটু বেশি লাভের আশায় আগাম পেয়াজ তুলেছে। তবে আরো কিছুদিন গেলে পেয়াজ বড় হলে ওজন ও বাড়তো।
ফারাক্কা নিয়ে আমাদের ভারত সরকারের সাথে কথা হইছে, অতি সীগ্রই এর সমাধান হয়ে যাবে[/i], এই কথা মনে হয় আমি আমার জন্মের পর থেকে শুনতেছি। তবে এর প্রাকটিকাল কখনো চোঁখে আসেনি। অদূর ভবির্ষতেও হয়তো আসবে না। ফারাক্কা নিয়ে আমি হোপলেস। আর এদিকে আমরা বছরে বছরে টনকে টন ইলিশ উপহারস্বরূপ পাঠাই। বাহ বন্ধুত্ব বাহ। একটা কথা আছে বন্ধুই বন্ধুর হো*া মারে। যা এখন হারে হারে টের পাচ্ছি। এর পরেও সরকার তার বন্ধুর জন্য জান প্রান দিতে রাজি।
ফারাক্কা কেনো শুধু, এটাতো একটা মেজর চুক্তি, অন্য নদীর পানিতেও বাংলাদেশ ঠকে আসছে সব সময়। মমতা যতোদিন আছে, এটার সমাধান ততোদিন হবে বলে আশা করি না। আর বন্ধু হিসাবে শুধু ইলিশ কেনো, সরকার প্রতি বছর যে পরিমান আম ফ্রি তে পাঠায়, তা ১০ টাকা করে কেজি তে দিলেও অনেক টাকা। আর ইলিশ তো বাংলাদেশের সিগন্যাচার পন্য।