আমিও সেটাই ভেবে রেখেছিলাম। তবে আজকেই দেখি পেয়াজ আনতে হবে। তবে আমাদের বাজারে দাম কিছুটা সহনশীল। আশা করি বাজারে গিয়ে চোখ কপালে উঠবে না।
ভাই কমে গেছে ভাই কমে গেছে

। নতুন পিয়াজ আসার খবরে আবার ঝড়ের মতো কমছে। সন্ধায় বাজারে গেছিলাম, দেখি ১১০ টাকা কেজি এখন। তাই আবার ২ কেজি কিনে আনলাম। তবে পিয়াজের দাম সহনীয় পর্যায়ে গেলেও, আলু সেই আগের মতোই আছে, ৫৫ চলে আমাদের দিকে। অন্যদিকে পিয়াজের স্টক একটু কম দেখলাম। দোকানদারকে বল্লাম বলে, এই অস্থিতিশীল অবস্থায় একবারে বেশি কিনা রিস্ক, আজকে ১৮০ তে কিনলাম, আর পরের দিন ১১০-১২০ এ বেচা লাগতেছে। তাই ১০ কেজি ২০ কেজি এইভাবে কিনি। নয়তো আগে তো ৩-৪ বস্তা কিনে রাখতাম।
গুদাম সিন্ডিকেটের এখন মাথায় হাত দিতে হবে। গুদাম করা পিয়াজ ২ দিন পর থেকে চারা গাছ হওয়া শুরু করবে, লল।
ভারত তিন মাসের জন্য পেঁয়াজ আমদানি বন্ধ করার সাথে সাথে হুট করে পেঁয়াজের দাম ৩০০ টাকা কেজি হয়ে যায়। কিছু অসাধু ব্যবসায়ী ও সিন্ডিকেটের জন্য আজকে বাজারে এই অবস্থা। তাই আমাদের সকলেরই উচিত পুরাতন পিয়াজ না কিনে আমাদের নতুন পেঁয়াজ কেনা উচিত যাতে করে আমাদের দেশে কৃষক গুলো বেঁচে থাকে। যদি আমরা পুরাতন পিয়াজ কিনে খায় তাহলে গুদাম সিন্ডিকেটের ব্যবসায় সাহায্য করা হবে। তাই আসুন আমরা সকলেই নতুন পিয়াজ কিনি।