বুঝলামনা, হঠাত করে এমন আইনি তৎপরতা আসলো কই দিয়ে। আমরা কমবেশি সবাই জানি যে কম্পিউটার, মেমোরি লোড এসব দোকানে উনিশ-বিশ ভরাভরির কাজ চলে। ছোটকাল থেকেই দেখে আসছি। কিন্তু আজ পর্যন্ত একজনকেও আটক করার কথা শুনলামনা। জানি পর্ন ক্রয় বিক্রয় প্রচার আইনত অপরাধ, কিন্তু বাংলাদেশ আইন কতদূর কার্যকর সবাই জানেন।
কখন কোথায় কি হয় কিছুই বুঝতে পারবেন না। বুঝার চেষ্টা করার ও দরকার নাই। এসব অভিযান এমন সব যায়গায় হয়, যেখানে তাদের ধরে নিয়ে গেলে কিছুই করার থাকবে না। এরা মূলত ছোট দোকানি। এদের ধরে নিয়ে গেলেও এদের পরিবারের সামর্থ্য নেই ছাড়িয়ে নিয়ে আসার। তবে এটাও ঠিক যে, এদেরকে আপনি সুযোগ দিলেও এরা আবার একই কাজ করবে। গ্রামের মানুষ যে একেবারে ভালো সেটাও বলা যাবে না। যে দোকানে এসব লোড করে না, তার দোকানে কেউ মেমোরি লোড করে না।
ঢাকার প্রায় প্রত্যেকটা এলাকায় আবাসিক হোটেল গুলোতে দেহ ব্যাবসা চলে। বিশেষ করে যাত্রাবাড়ি, সায়েদাবাদ এলাকায় সবগুলো হোটেলের এই অবস্থা। আপনি যদি এগুলোকে জেনুইন হোটেল মনে করে থাকার জন্য ভেতরে যান, তাহলে টাসকি খেয়ে যাবেন। এগুলোর খবর কি প্রশাসন রাখে না? আপনার কি মনে হয়? অবশ্যই রাখে। আর সেটা তাদের ভালো একটা ইনকাম সোর্স।