শুধুমাত্র মেমোরি লোড করার জন্যেও ধরতে পারে। এর আগেও বিভিন্ন যায়গায় অভিযান হয়েছে। আমি আরো অনেক আগে এই ব্যাপারে শুনেছিলাম। যখন ডিবি বা পুলিশের তেমন কোনো কাজ না থাকে, তখনই মূলত তারা ছোট আকারের ব্যাবসা গুরোতে অভিযান পরিচালনা করে। অভিযান পরিচালনা করার আরো একটা কারন হতে পারে সুনির্দিষ্ট অভিযোগ। ধরেন কোনো একজন সচেতন পাবলিক ফোন করে বললো বা লিখিত অভিযোগ দিলো যে অমুক বাজারে, এই এই দোকান গুলোতে মেমোরি কার্ডে পর্ন লোড করা হয়, সেটার ওপর ভিত্তি করেও অভিযান পরিচালনা করা হতে পারে।
অনেক সময় দেখবেন, ট্রাফিক পুলিশ সব কিছু ঠিক থাকার পরেও মামলা দেয়ার জন্য পাগলের মতো ভূল ত্রুটি খুজতে থাকে। যদিও এনারা কোনো টাকা পাবে না মামলা করলে। কেনো এরকম করে? সোজা হিসাব! যতো বেশি মামলা, ততো ভালো রিপোর্ট এবং প্রমোশন বা পুরস্কার পাওয়ার চান্স। মাঝে মধ্যে এচিভমেন্ট দেখানোর জন্য ও অভিযান পরিচালনা করা হতে পারে।