মজার কথা হচ্ছে ভাইয়া লাখ লাখ কোটি টাকা অন্যের থেকে ঋণ নিয়ে এ ধরনের উন্নয়ন করাই যায় পাশাপাশি একটা বড় অংকের টাকা সুইচ ব্যাংক থেকে বেগম পাড়া সব জায়গায় পাঠানো যায়। যেখানে বাক স্বাধীনতা নেই শুধু আছে উন্নয়নের তসবি গাওয়া সেই খানের উন্নয়নকে আমি ধিক্কার জানাই। মুখ বেঁধে রেখে আমাদের সামনে পোলাও মাংস রাখার কোন মানেই হয় না।
এই যে 2024 সাল শুরু হল আর কদিন পর থেকে দেখতে পাবেন দিনের বোঝা কাকে বলে, তাছাড়া বর্তমান সরকারের যে ভাব দেখতেছি তাতে মনে হচ্ছে আমাদের শেষ সম্বল টেক্সটাইল খাত কেউ স্যাংশন লাগিয়ে তারপর বিদায় নিবে।
মানে আপনার আমার সন্তানেরা এখন লাখ টাকার উপরে ঋণের বোঝা মাথায় নিয়ে তারপর দুনিয়াতে আসবে। তাই ভাই এই উন্নয়ন ধুয়ে পানি খেলেও লাভ নাই।

ভাই এত সত্য কথা বলেন কেন, এত সত্য কথা বললে তো আপনার/আমার সমস্যা হয়ে যাবে। আপনারা/ আমরা এই দেশের উন্নয়ন দেখে যাব তারা যে উন্নয়ন করছে এই উন্নয়নের বিরুদ্ধে কিছু বললে আপনি/আমি দেশদ্রোহী হয়ে যাব। যে দেশে কিছু বলা যায় না কিছু বললেই সাথে সাথে একশন শুরু হয়ে যায় সেই দেশ নিয়ে এখন আর মাথা ঘামানো উচিত নয়।
আর ব্যবসায়িক ক্ষেত্রে স্যাংশন, এই দেশ যদি ধ্বংসও হয়ে যায় তাও এই সরকারের কিছুই হবে না কারণ এই সরকারের ক্ষমতা দরকার দেশ দরকার নয়। আমাদের যে দেশকে বন্ধু ভাবা হয় সেই দেশ ভারত চাচ্ছে বাংলাদেশ সবকিছুতে স্যাংশন খেয়ে যাক। অলরেডি আমাদের দেশের কিছু গার্মেন্টস কোম্পানি বন্ধ হয়ে গেছে তবে আশা করা যাচ্ছে ফেব্রুয়ারির মধ্যে দেশের প্রায় সমস্ত টেক্সটাইল এবং গার্মেন্টস ফ্যাক্টরি বন্ধ হয়ে যাবে। যখনই আমাদের দেশ থেকে বাণিজ্যিক লেনদেন বন্ধ হয়ে যাবে তখনই ইন্ডিয়া তার দেশে বাণিজ্যিক লেনদেন চালু করে দেবে আর এটাই হচ্ছে ইন্ডিয়ার মূল সার্থকতা।
ভাই কিছুদিন পর আমাদের দেশে ভিক্ষার থালা হাতে নিয়ে ঘুরতে হবে। এই দেশ আর দেশ নেই এই দেশ ডিমের খোসারমত একদম খোসা করে দিয়েছে। আসলে ভাই এত কথা বলতে চাইছিলাম না কেমন জানি মন থেকে বেরিয়ে আসলো হয়তো এটাই আমার দেশের প্রতি ভালোবাসা যার কারণে মন থেকে বেরিয়ে আসলো। যাই হোক আল্লাহ এই দেশকে তুমি হেফাজত কর।
আমি দেখেছি নির্বাচনের ৫-৬ দিন আগে আমার এক আংকেল হয় তার সাথে আরও কয়েক জনে মিলে বাজারে একটা মিছিল করেছিলেন নৌকার বিরুদ্ধে তার ২ দিন পর শুনতে পাই পুলিশ তাদেকে তাড়া করেছে। আমার আংকেল টা নির্বাচনে ২ দিন আগে থেকে সেভ থাকার জন্য বাড়িতে ছিলেন না গা ডাকা দিয়ে আছিলেন , তার সাথে যারা ছিলেন তারাও পালিয়ে রয়েছিলো।
তাই ভাইয়েরা আমরা এই সরকারের বিরুদ্ধে কথা বলতেছি ভাগ্য ভালো আমাদের আসল পরিচয় বের করতে পারবে না। যদি আমাদের আসল পরিচয় বের করা পারতো তাহলে দেখতেন আমাদেরও পালিয়ে থাকা লাগতো।
আপনারা একদম ঠিক কথা বলেছেন। আসলের সাধারন মানুষ যদি ভালো ভাবে জীবন যাপন করতে না পারর তাহলে কিসের উন্নয়ন এই উন্নয়ন করে কি লাভ হচ্ছে। বাংলাদেশের রিজার্ভ ফুরিয়ে গেলেই দেখা যাবে কিভাবে দেশ পরিচালনা করে। রিজার্ভ ফুরিয়ে গেলে বাহিরের দেশ গুলো থেকে আমদানি করতে করবে না। তখন দেশে আরো জিনিস পত্রের দাম বেড়ে যাবে। একেবারে দুর্ভিক্ষ হয়ে যাবে আমাদের বাংলাদেশে। জানি না আল্লাহ তায়ালা কবে যে এই দেশে শান্তি ফিরিয়ে দিবেন। আল্লাহ ছাড় দেয় কিন্তু ছেড়ে দেয় না। অবশ্যই তাদের পতন হবে।
আপনারা কি কিছু খেয়াল করেছেন? গ্রামীণ সিম থেকেই মনে হয় একটা মেসেজ আসছিলো ১০ তারিখ থেকেই কার্যকর করা হবে। ফোনে টাকা রিচার্ড করলে সসর্বনিম্ন ৩০ টাকার নিচে রিচার্জ করা যাবে না।