ভাই খালি আফসোস করি যে যখন ১৬কে, ১৮কে, ২৮কে ছিল তখন যদি আর একটু কিছু হোল্ডিং করতে পারতাম, দেখি ভবিষ্যতে আবার কোনদিন এরকম চান্স পাব কিনা, যদিও আমার মনে হয় না ১৬কে, ১৮কে এর মুখ আবারও দেখা যাবে। উচিত যতটুকুতে পরবর্তীতে আমাদের সমস্যায় করতে হয়, যদিও ইমার্জেন্সি সিচুয়েশন সবকিছু উলটপালট করে দিতে পারে।
ভাই আফসোস তো আমিও করি মাঝে মাঝে মনে হয় কেন তখন ১ লাখ টাকা বিটকয়েন কিনে রাখলাম না, কিনে রাখলে আজকে চান্দে থাকতাম। ভাই আগামী বুলরানে ১০০কে দেখলে তো আরো মাথা খারাপ হবে।
ভাই সামনে বুলরানে যদি বিটকয়েনের দান ১০০কে অতিক্রম করে তাহলে আমার মনে হয় আমরা আবারো বিয়াতকয়েন ১৬-২০কে মধ্যে দেখতে পাবো না। কারন বিটকয়েনের দাম সর্বোচ্চ ৬৯কে থেকে মার্কেট ডাউন দিয়ে ১৬কে এসেছিলো, তাই যদি আগামী বুলরানে যদি ১০০কে ছাড়িয়ে যায় তাহলে পরবর্তী মার্কেট ডাউন দিলে আমার মনে হয় বিটকয়েন ৩০কে নিচে আসবে না। যাইহোক, দেখা যাক এবার বুলরানে বিটকয়েন দাম কতটা উচ্চতায় উঠতে পারে।
আসলে আমরা শুধু ভাবি বিটকয়েনের দাম কম হোক তারপর আমরা বিনিয়োগ করি। যখন এই বিটকয়েনের দাম ১৭ হাজার থেকে 18 হাজার ডলার ছিল তখন অনেকেই বিনিয়োগ করছিল না তখন তারা ভাবছিল হয়তো বিটকয়েনের দাম আরো কমবো তখন বিনিয়োগ করবো কিন্তু তারপরেই হঠাৎ কইরা বিটকয়েন এর দাম এক টানে ৩৪ হাজার ডলার স্পর্শ করছিল। পরে আবার কয়েকদিন পরে সেটা সেখান থেকে ৪১ হাজারে পৌঁছেছিল তারপর বিটকয়েন ইটিএফ অনুমোদন হওয়ার পর ৪৯০০০ ডলারে পৌঁছানোর পর সেখান থেকে মার্কেট কিছুটা ডাম্পিং করছিল পরে আবার বিটকয়েনের দাম বৃদ্ধি পাইয়া এখন বর্তমানে 51 হাজার ডলারে স্থিতিশীল অবস্থায় রয়েছে।
আমার মনে হইতাছে যাদের কাছে এখনো পর্যাপ্ত অর্থ আছে তাদের এখন থেকেই বিনিয়োগ কইরা যাওয়া উচিত অন্যথায় বিটকয়েনের দাম ১৭ হাজার যখন ছিল তখন যে রকম আফসোস হতো ঠিক কয়েকদিন পরে সেরকম আফসোস হবে এখন বিনিয়োগ না করলে।