LB ভাই একটু সাহস দিয়েন ভাই। বা******র কি যেন মনে করে কিছু এলটকয়েন হোল্ডিং করে রেখেছি। তারপর অনেকেই বলাবলি করে সামনে মার্কেট আরো খারাপ অবস্থায় চলে যাবে। মাঝেমধ্যে মনে হয় সব এলটকয়েন হোল্ডিং করার পরিবর্তে বিক্রি করে দিয়ে টাকায় রূপান্তরিত করে রাখি। শরীরটা ভালো যাচ্ছে না তাই মনে হচ্ছে কিছু টাকা রূপান্তরিত করে বাড়িতে রেখে যাই অথবা ব্যাংকে রেখে দেই। আবার অনেকেই অনেক কিছু বলে যে বিটকয়েন নাকি হালভিং হওয়ার এক বছর পরে অনেক বৃদ্ধি পায়। তাদের দেওয়া মন্তব্য ও সাহস দেখে নিজের মধ্যে কিছুটা স্বস্তি খুঁজে পাই। অনেকগুলো ডলার ছিল সেই ডলারগুলো দিয়ে হাই মার্কেটের সময় কিছু এলটকয়েন কিনে রেখেছি। প্রত্যেক কয়েনে মিনিমাম ২০০ ডলারের উপরে লস রয়েছে এবং সব লস একত্রিত করলে ১৫০০ ডলারের উপরে লস হয়ে যায়। হাজার পাঁচেক ডলার ছিল এগুলো দিয়ে ইথেরিয়াম($3900 করে কিনেছিলাম), WiF($4.63 করে কিনেছিলাম), Solana($183 করে কিনেছিলাম ) Mavia ($6.55 করে কিনেছিলাম) এখন প্রত্যেক কয়েন অর্ধেক করে কমে গেছে। আমার মনে হয় না এই মার্কেট রিকভারি হবে। মাঝেমধ্যে লস দিয়ে বিক্রি করে দেই কি আর করার প্রয়োজনীয়তা কোন আইন মানে না। মাঝেমধ্যে আপনারা একটু সাহস দিলে তাও নিজের মধ্যে একটু ভালো লাগে একটু স্বস্তি খুঁজে পাই। সেরকমই কিছু স্বস্তিমূলক কিছু লেখা নিচে শেয়ার করলাম।
বিটকয়েন লং টার্মে অনেক পাম্প করবে এটা কম বেশি সবাই জানে। কেউ হয়তো বিশ্বাস করে, আবার অনেকে মনে করে এগুলো শুধুমাত্র প্রেডিকশন। বিটকয়েন এবার তার পিছনের সব রেকর্ড গুলো ভেঙ্গে ফেলেছে। আমার জানা নেই এরকম হালভিং এর আগেই বিটকয়েন আগের অল টাইম হাই কখনো ব্রেক করেছে কি না। মার্কেট যখন এরকম পরিস্থিতিতে, তখনো মাইক্রো স্ট্রাটেজির মতো কোম্পানি ইনভেষ্ট কন্টিনিউ করছে। আর আমরা ইনভেষ্ট করে ধরা খাই।
আপনি যে কয়েনগুলো কিনেছেন, তার মধ্যে ইথেরিয়াম এবং সোলানা নিয়ে কোনো ভয় পাওয়ার কথা না। এখান থেকেও যদি বিয়ার মার্কেট চলে আসে, তবুও সামনে আপনি এটা থেকে রিকোভার করতে পারবেন। অন্যান্য যেগুলোতে ইনভেষ্ট করেছেন, সেগুলো রিস্কি প্রজেক্ট। সেগুলোর ব্যাপারে কোনো মন্তব্য করতে চাই না। আমি মন করি ইমার্জেন্সি সময়ের টাকা হাতে রেখে তবেই ক্রিপ্টোতে ইনভেষ্ট করা উচিৎ। নয়তো লসে সেল করতে হবে। আমি ইমার্জেন্সি সময়ের টাকা হতে রাখিনি কারন আমার ৯৪% এসেট বিটকয়েন।