খুব গুরুত্বপূর্ণ নিউজএক সময় মরণঘাতী ক্যান্সারের কথা আমরা খুব কম শুনেছি কিন্তু ইদানিং এই মরনঘাতী রোগটি খুব সচরাচর শোনা যায়। সম্প্রতি একটি গবেষণায় ভারতের বিভিন্ন পণ্যের মধ্যে মারনগাতি ক্যান্সারের জীবাণু Ethylene oxide পাওয়া গেছে ফলে ইউরোপে ভারতীয় ৫২৭টি ভিন্ন রকমের পণ্য বর্জন করেছে। এটা অনেকেই ভারতের একটি চক্রান্ত বলে উল্লেখ করেছে এবং বিশ্ব মানবতাকে ধ্বংসের জন্য ভারতের একটি কঠিন চাল হিসাবে অনেকেই মনে করছে। আমরা যারা ভারতীয় পণ্য বর্জনের সিদ্ধান্ত নিয়েছি তাদের জন্য এই পণ্য বর্জনের বিষয়টি আরো একধাপ এগিয়ে নিতে সাহায্য করবে।
https://www.somoynews.tv/news/2024-04-25/DBWF3uKL ভারতের৫২৭ টি পূর্ণের মধ্যে ক্যান্সারের উপাদান পেল ইউরোপীয় ইউনিয়ন আমরা যারা ভারতের পণ্য বয়কট করতে চাই এটাই সুযোগ এই সুযোগকে কাজে লাগিয়ে অবশ্যই আমাদেরকে ভারতের পণ্য বয়কট করা উচিত। একটা দুটো নয় প্রায় ৫২৭ টি ভারতীয় পণ্যের মধ্যে ক্যান্সারের উপাদান রয়েছে এর মধ্যে অবশ্যই আমাদের বাংলাদেশ অনেকগুলাই পণ্য আমদানি রপ্তানি করা হয়। আমাদের সরকারের অবশ্যই বিবেচনা করা উচিত যে সমস্ত পণ্যের মধ্যে ক্যান্সারের উপাদান পাওয়া গেছে সে সমস্ত পণ্য যেন আমাদের দেশের সরকার আমদানি রপ্তানি না করে। আমাদের দেশের প্রায় অনেক জনগণের ভারতে পণ্যের প্রতি খুবই আকৃষ্ট তাই আমাদের সরকারকে অবশ্যই বিবেচনা করতে হবে যে যে সমস্ত পণ্যের মধ্যে ক্যান্সারের উপাদান পাওয়া গেছে সে সমস্ত পণ্য যেন কখনোই আমাদের দেশে আমদানি রপ্তানি না করা হয়।
যে দেশের সরকার ও আমলা ভারতীয় পণ্যের জন্য বিরোধীদলীয় নেতাকর্মীদের উপর চড়াও পাকড়াও করতে পারে সেই দেশের সরকার ভারতীয় পণ্য বয়কট করার জন্য সহায়তা করবে বলে আপনার ধারণা।এই দেশের 90% জনগণ ক্যান্সারে আক্রান্ত হয়ে মারা গেলেও সরকার ভারতীয় পণ্যের বিপরীতে অবস্থান নেবে না।যা করার এখনই করতে হবে, আমি আপনি ভারতীয় পণ্য বয়কট করলেই চলবে ভাই। কালকে থেকে কাজুবাদাম, কাঠবাদাম খাওয়া বাদ দিয়ে দিছি। বাদাম জাতীয় 45 পণ্যের মধ্যে ক্যান্সারের উপাদান পেয়েছে।। আল্লাহতালা জানে আমাদের দেশে ভারতীয় পণ্যের যে চালান আসে তাতে মনে হয় সবচেয়ে বেশি ক্যান্সার সৃষ্টিকারী জীবাণু বেশি রয়েছে। ইউরোপের বিভিন্ন দেশে ভারতীয় পণ্যের রপ্তানি করার সময় অবশ্যই ভালোভাবে রিসার্চ করে রপ্তানি করে আর তাতেই যে পরিমাণ ফলাফল পেয়েছে তাহলে একটু আমার দেশের কথা বিবেচনা করে দেখুন কি পরিমান ক্যান্সারের জীবাণু পাওয়া পাবে। সময় থাকতে আমাদের সবাইকে সচেতন হতে হবে এবং ভারতের পণ্যের ব্যবহার বন্ধে সর্বোচ্চ চেষ্টা করতে হবে।
আল্লাহ আমাদের সবাইকে বিপদমুক্ত রাখুন।আমীন।
আমাদের দেশের সরকার কখনোই চাইবে না ভারতের কোন পণ্য বয়কট করা হোক তাই সচেতন নাগরিক হিসাবে আমাদেরও একটা দায়িত্ব আছে সে দায়িত্ববোধ থেকে আমাদের এই উদ্যোগ নেওয়া উচিত । যেহেতু ভারতের৫২৭ টি পূর্ণের মধ্যে ক্যান্সারের উপাদান পাওয়া গেছে অবশ্যই আমাদের সর্বোচ্চ সতর্কতা অবলম্বন করে ভারতের পণ্য থেকে আমাদের বিরত থাকতে হবে। বেশ কিছুদিন ধরে দেখছি সোশ্যাল মিডিয়া সহকারে বিভিন্ন জায়গায় স্বেচ্ছাসেবী লোকজনেরা মানুষকে সতর্কতা করছে যেন তারা ভারতের পণ্য ব্যবহার না করে এর মধ্যে ৫২৭টি পণ্যের মধ্যে ক্যান্সারের উপাদান রয়েছে বিভিন্নভাবে সতর্কতা করা হচ্ছে অবশ্যই আমাদের সেই সতর্কতায় সাড়া দিতে হবে। কারণ বাংলাদেশের সরকার সবচাইতে ভারতের সরকারের কাছ থেকে বেশি পণ্য আমদানি রপ্তানি করে। আমাদের বাংলাদেশের জনগণ বেশিরভাগ নির্ভর করে ভারতের পণ্যের উপরে অবশ্যই বাংলাদেশের জনগণকে যাচাই বাছাই করে ভারতের পণ্য ব্যবহার করতে হবে।যে পণ্যের মধ্যে ক্যান্সারের মতো মরণব্যাধি উপাদান রয়েছে তাই আমাদের সকলের মিলে আওয়াজ তোলা উচিত ভারতের পণ্যকে বয়কট করা উচিত
আসুন দেখি ৫২৭ টি পণ্যের মধ্যে কি কি ক্যাটাগরি রয়েছে।। দৈনিক ইত্তেফাকের একটি প্রতিবেদন অনুযায়ী ৫২৭টি পণ্যের মধ্যে ক্যান্সারের উপাদান পেয়েছে এবং ঐ সকল ক্যাটাগরির মধ্যে
বাদাম ও তিলজাতীয় পণ্য রয়েছে 313 টি
ভেষজ ও মসলা জাতীয় পণ্য রয়েছে 6০ টি
ডায়েট জাতীয় পণ্য রয়েছে 48 টি ক্যাটেগরিতে
অন্যান্য খাদ্য সামগ্রী রয়েছে 34 টি ক্যাটাগরিতে
আপনি বলুন এসব ক্যাটাগরি যদি উল্লেখ করা হয় তাহলে আমরা বাজার থেকে যে সকল পণ্য কিনে থাকি বিশেষ করে ভারতীয় সবগুলোতেই ক্যান্সারের উপাদান রয়েছে। আপনি কিভাবে যাচাই বাছাই করে পণ্য কিনবেন এটা আমার মাথায় ধরছে না। বাজারে গেলে সব কিছু ইন্ডিয়ান এবং ইন্ডিয়ান পণ্য ছাড়া বাংলাদেশী পণ্য খুঁজে পাওয়া মুশকিল। চিনি থেকে শুরু করে সকল পণ্যই আমরা ইন্ডিয়ানতাই কিনে থাকি । তাই আমাদের পক্ষে ইন্ডিয়ান পণ্য যাচাই-বাছাই করা রীতিমতো অসাধ্য ব্যাপার।