আসলে সরকার প্রধানের ওপরে এটা ডিপেন্ড করবে না যদি সরকার স্বৈরাচার না হয়। যেহেতু ড. ইউনুস এরকম কেউ না, তিনি এই ব্যাপারে তেমন কোনো মাথা ঘামাবেন না। তবে যেহেতু অনুমোদনের ব্যাপার আছে, ওনাকে এই ব্যাপারে বুঝিয়ে বলতে পারলে হয়তো উনি রাজি হতে পারেন।
খারাপ বলেন নাই আপনি। সরকার যদি স্বৈরাচার হয় তবেই বিষয়টা সরকার প্রাধান এর ওপর ডেপেন্ড করবে তবে আরেকটা জিনিস খেয়াল করলে দেখবেন যে ড. ইউনুস যেহেতু প্রধান উপদেষ্টা তার আন্ডারে সকল গুরুত্ব পূর্ণ মিনিস্ট্রি রয়েছে অর্থনীতি এবং আইসিটি এর অন্তর্ভুক্ত, তো তাকে বাদ দিয়ে এই বিষয়টা চিন্তাও করা যাবে না।
ক্রিপ্টোকারেন্সি লিগালাইজেশন পুরোটাই ডিপেন্ড করে কেন্দ্রীয় ব্যাংক এর ওপরে। এখন নাহিদ চাইলেও হুট করেই ক্রিপ্টো বৈধ ঘোষনা করতে পারবেন না। বাংলাদেশ ব্যাংক এর সাথে আলাপ এর মাধ্যমে এগুতে হবে। তবে বাংলাদেশ ব্যাংক এর গভর্নর পদে যে লোক গুলো বসছেন, ওনারা এই সম্পর্কে কিছুই জানে না। হয়তো ওনাদের সাথে বসে এর ভালো এবং খারাপ দিক গুলো আলোচনা করে তাদের মত পরিবর্তন করতে হবে, অথবা ইয়াং জেনারেশনের কেউ আসা অব্দি অপেক্ষা করতে হবে।
ঠিক বলেছ অর্থনৈতিক প্রায় সকল বিষয় কেন্দ্রীয় ব্যাংক এর ওপর নির্ভর করে তবে এই ক্ষেত্রে কেন্দ্রীয় ব্যাংকে নির্দেশদাতা হচ্ছে মন্ত্রণালয় গুলো সো যদি বর্তমানের উপদেষ্টা গুলোর ক্রিপ্টো কারেন্সি এর প্রতি পজিটিভ চিন্তাভাবনা থাকে এবং তারা যদি চার-পাঁচ বছর ক্ষমতায় থাকে তাহলে আমাদের আশা তো এই বিষয়ে থাকতেই পারে।
আশা করি বাংলাদেশের ব্যাংক এর গভর্নর কে এই বিষয় সম্পর্কে এনারাই ইনফর্ম করবে।