তাইতো মহানবী সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম শেষ জামানার উম্মতের কথা উল্লেখ করে বলেছে শেষ জামানার উম্মতদের মধ্যে কেউ যদি আমার একটি সুন্নত জীবিত রাখতে পারে তাহলে তার জন্য জান্নাত অবধারিত। তাহলে বুঝে নেন শেষ জামানায় কি রকম কঠিন হয়ে যাবে ঈমান ধরে রাখার জন্য। আমরা বুঝতেই পারবো না কোনটা হালাল এবং কোনটা হারাম। আমরা ইতিমধ্যে অনেক হারামকে হালাল মনে করে ব্যবহার করছে বিশেষ করে সুদ ঘুষ জঘন্যতম হারাম অথচ আমরা এটাকে বর্তমানে কোন ব্যাপারই মনে করছি না। তাছাড়া আরো অনেক বড় বড় ফিতনা রয়েছে যেগুলো আমরা মনে করছি না এগুলো ফিতনা। আল্লাহতালা আমাদের হেফাজত করুক এবং আমরা সঠিক পথে থাকতে পারি এই নিয়ামতটুকুই আল্লাহর কাছে আশা করছি।
সুদ ঘুষ তো আছেই সাথে অবাধ যৌনাচার এর আরেক নাম বর্তমানে মর্ডান ফ্যাশন। আমাদের সমাজে প্রচলিত ইসলাম আর আল্লাহর দেওয়া নবীজির দেখানো ইসলাম যে কতোটা আলাদা তা বেশীরভাগ মানুষ এখনো বুঝতে পারে না। মানুষ বিনা চিন্তায় একজন আরেকজন এর হক মেরে দিচ্ছে, দুর্বলের উপর অত্যাচার করছে। দাড়ি টুপিকে ব্যাকডেটেড বলা হচ্ছে অথচ দাড়ি আমাদের নবীর সুন্নত। দিন দিন মানুষের মধ্যে মনুষত্বের অভাব দেখা দিচ্ছে। কাউকে আজকাল সঠিক পথে চলার উপদেশ দেওয়া মানে খুব বড়ো রকমের অপরাধ করার সামিল।