যেই টোকেনের কোনো সাপ্লাই লিমিট নাই, প্রুফ অফ ওয়ার্ক ও না, মানে মাইনিং ও করা লাগবে না, তারা চাইলেই টোকেন সাপ্লাই বাড়িয়ে সেল করতে পারে, এরকম একটা টোকেনের ওপর ভরসা করা কি ঠিক হবে? আমার মতে ইথেরিয়াম টিকে থাকার পেছনে আছে দুইটা কারন, ১ হলো তাদের স্মার্ট কন্ট্রাক্ট সিষ্টেম এবং লেয়ার টু সলিউশন, আরেকটা কারন হলো সবচাইতে পুরাতন টোকেন গুলোর মধ্যে ইথেরিয়াম একটা। এছাড়া মানুষ কেনো ইথেরিয়ামে ভরসা করবে, সেই প্রশ্নের উত্তর পাই না।
তারা প্রুফ অফ ওয়ার্ক থেকে মুভ করার পর শুধু ট্রানজেকশন ফাষ্ট হয়েছে। এছাড়া আর কি লাভ হয়েছে সাধারন ইউজারদের? সকল লাভ ওদের নিজেদেরই। আগে মাইনার রা কিছু ইনকাম করতো, এখন সেটাও বন্ধ।
আমি আসলে চিন্তা করতেছি ইথারিয়াম যেখানে পারছে না তার আগের অলটাইম হাই প্রাইস কে টাচ করতে বা রিকভার করতে সেখানে BNB কিভাবে অলটাইম হাই প্রাইস করল।
কারণ BNB এরও তো প্রুফ অফ ওয়ার্ক নেই, এদের তো মাইনিং করার সিস্টেম শুরু থেকেই নাই। তার মধ্যে এটি সেন্ট্রালাইজ এক্সচেঞ্জার এর একটি কয়েন তারা কিভাবে এত ভালো পারফরমেন্স করে।
Cryptocurrency গুলার মধ্যে সবার উপরে আছে Bitcoin. Bitcoin এর দাম বর্তমানে উঠানামা করেই চলেছে। জানুয়ারি ২০২৫ এ bitcoin এর সর্বোচ্চ দাম ছিল ১০৯,২৪১ ডলার পর্যন্ত। আর bitcoin এর বর্তমান মূল্য ৮৫,৯১৭ ডলার। অন্যদিকে Cryptocurrency তে ২য় স্থানে আছে Ethereum এর মূল্য ২০২১ সাল থেকে এখন পর্যন্ত সেইম ২২০০ ডলার। তাই আমার মনে হয় যারা Bitcoin কিনে ভয়ে থাকেন, যে কখন এর দাম কমবে আবার বাড়বে। তারা Ethereum কিনে রাখতে পারেন। তাহলে লস বা লাভ হওয়ার কোনো ভয় নাই।

ভাই বিটকয়েন কিনে মানুষ দাম কমে যাওয়ার জন্য ভয়ে থাকতে পারে তবে এটলিস্ট এতটুকু সবার মধ্যে বিশ্বাস থাকে যে অন্যান্য সব কয়েন তার অলটাইম হাই প্রাইসকে আবার যদি কোনদিন টাচ নাও করে অন্তত বিটকয়েন তার অলটাইম হাই প্রাইসকে ক্রস করবে এবং দিগুনের মতন হয়ে যাবে।
আর ভাই ইথারিয়াম কে কি আপনি স্টেবল কয়েন বানাই দিলেন নাকি,
যে ২০২১ সাল থেকে ২২০০ ডলার?