ফিজিক্যাল কিছু অবশ্যই প্রয়োজন হবে আপনার ব্যাকাপ হিসেবে। আমি জীবনের প্রথম একটা চাকরিতে এপ্লাই করেছিলাম সেখানে আজকে ইন্টার্ভিউ এর জন্য ডাকে ইন্টার্ভিউ দিলাম তারা একসেপ্ট করলো তবে সমস্যা হলো কাল থেকে জয়েনিং করতে বলে। আমি বললাম ঈদের পর জয়েন হলে ভালো হয় কিন্তু তারা বলতেছে যে ইন্টারেস্টেড থাকলে কাল থেকে জয়েন করেন। ঈদের ছুটি মাত্র ৩ দিন। ঈদের আগের দিন ঈদের দিন আর তার পরের দিন। এইটা কোনো কথা বলেন।
চাকরি করার অভিজ্ঞতা নেই এখন শুরুতেই যদি এমন প্রেশার দেয় তাহলে কেমন হয়। এখন চিন্তায় আছি কি করবো। কেউ একটা বুদ্ধি দেন। কালকের মধ্যে আমার ফাইনাল সিদ্ধান্ত জানাতে বলছে। চাকরিটা করবো কি না। আমার এখন কি করা উচিৎ কেউ একটা উপদেশ দিলে ভালো হয়। অনলাইন জগৎ যত তাড়াতাড়ি সম্ভব ছেড়ে দিয়ে প্রফেশনাল কিছু করা উচিৎ। অনলাইনে কোনো সুযোগ থাকলে সেটা বোনাস, এই ভেবে চাকরি করতে চাইলাম। এখন বুঝতেছি না কি করা উচিৎ। আপনারা কি বলেন ?
একচুয়ালি আমরা যারা অনলাইনের জগতে ঢুকে পড়েছি এবং এখান থেকে ফ্রিল্যান্সিং করা শুরু করে দিয়েছি এদের নিকট জব করা মানে ধরা বান্দা কোন টাইম অনুযায়ী ফিজিক্যালি উপস্থিত থেকে জব করা কখনোই পছন্দনীয় হবে না।
মেইন বিষয়ে এখানে অনেক কিছু রয়েছে যে আপনি যে জবটি পাচ্ছেন সেটা স্যালারি কতটুকু আপনার সেখানে থাকা খাওয়া বা অন্যান্য খরচ পাতি মিলে কতটুকু মাস শেষে থাকবে। আর আমি শিওর যেহেতু এত কড়াকড়ির কথা বলছেন সেখানে এরকম কোন সুযোগও না যে আপনি আপনার পার্সোনাল কোন কাজ করবেন। এখন বিবেচনা এবং করে দেখুন কাজটি আপনি করবেন কিনা।
যদিও আমার মনে হচ্ছে আপনি করবেন না।
বিগত বছর গুলোতে ধর্ষণের রেকর্ড গুলো যদি দেখেন, ৮০ শতাংশ ধর্ষণ এর ভুক্তভোগী হচ্ছে ১৮ বছরের নিচের মেয়ে। মানুষের পেট থেকে জন্ম নিলেই কিন্তু মানুষ হওয়া যায় না। যারা এই ধরনের ধর্ষক, প্রতিটা কেস ই দেখবেন গোমূর্খ লোকজন যেগুলো দেখতেই অমানুষের মতো লাগে, এরা ধর্ষণ করেছে। একটা বাচ্চা মেয়ে ইভেন তার বাবার হাতে ধর্ষিত হয়েছে, এই কেস আপনি কিভাবে দেখবেন? এই জানোয়ার জন্ম নিলো কিভাবে এই দেশে? এসব ঘটনা কি বাইরের দেশ গুলোতে হয়? আমার জানা নেই। তবে আমাদের দেশ এবং আমাদের পাশের দেশ ভারতে এসব ঘটনা প্রায় রেগুলারই ঘটে থাকে। এর থেকে প্রতিকার হলো ঘাড় থেকে মাথা নামিয়ে দেয়া। এ ছাড়া আর উপায় দেখছি না আপাতত।
আসলে ভাই ধর্ষকদের কোন জাতিগত পরিচয় নেই এরা ধর্ষক এটাই তাদের পরিচয়। যেসব বিষয়ে আমরা মুখে আনতে পারি না সেসব বিষয় এখন বর্তমানে চারপাশে ঘুটতেছে। আর দিন দিন এগুলো বেড়ে চলছে।
বর্তমানে আপনি আপনার মা, বোন, বউ বা মেয়ে কাউকে নিয়ে কোথাও ঘুরতে যাবেন আপনি কোথাও সেফ না। আর আপনি আমি বা অন্য কেউ সিনেমার মতন সুপারহিরো না যে একাই অস্ত্রধারী ১০ জন এর সম্মুখীন করতে পারব।
আসলে আল্লাহ তায়ালা দর্শকদের শাস্তি হিসেবে শুধুমাত্র মৃত্যুদণ্ড এমনি এমনি কায়েম করেননি তাও আবার জনসম্মুখে। আর যে পর্যন্ত আমরা এই ধরনের আইন আমাদের দেশে দেখবো না সে পর্যন্ত এইসব ঘটনা আসলে ঘটতেই থাকবে।