বন্ধু আরব দেশের নেতারা এখনো চুপ। সারা দুনিয়াব্যাপী ফিলিস্তিন ইস্যুতে স্ট্রাইক চলতেছে এর মধ্যে আজকে হিজরাইলের এক মন্ত্রী কে আরব আমিরাতে ব্যাপক রাষ্ট্রীয় সম্মান দেখানো হইছে। এই হলো মুসলিম বিশ্বের নেতাদের অবস্থা।
তুমি তো জানোই আমি নিজেও মাসখানেক আগে একটা আরবদেশে আসছি এবং এখনো এখানেই আছি। এই দেশে এখন পর্যন্ত এসব বিষয়ে কাউকে তেমন কথা বলতেই দেখলাম না। সবাই আছে আমুদ ফুর্তি আর মেয়ে নিয়ে ব্যাস্ত।
কয়েকদিন আগে একজন বাংলাদেশী লোকের একটা ফেসবুক ষ্ট্যাটাস পড়েছি, যেখানে একজন ফিলিস্তিনি তার সাথে শেয়ার করেছেন যে, এসবের পেছনে আরবরাই দ্বায়ী। বিশেষ করে ফিলিস্তিনেরই কিছু নেতা। আর অন্যান্য আরব দেশ গুলোও এই ব্যাপারে একদম নির্বিকার। বাংলাদেশে এটা নিয়ে আন্দোলন হয়েছে। কিন্তু মানুষ না বুঝে যে ভাংচুর লুটপাট গুলো করছে, এগুলো দেশের সম্পদ নষ্ট করা ছাড়া আর কিছুই না। কালকে দেখেছি বাটার বিভিন্ন শো রুম লুটপাট হয়েছে। কিন্তু বাটার সাথে তো ইজরায়েলের কোনো সংশ্লিষ্টতা নেই। কিন্তু এই মূর্খের বাচ্চাদেরকে কে বুঝাবে? যারা এক জোড়া জুতার লোভ সামলাতে পারে না, তারা কিসের জিহাদ করবে?
আরে ভাই কাতার ইসরাইল ফিলিস্তিনিদের মধ্যস্থতা করে যুদ্ধ বিরতির প্রস্তাব আনে, আপরদিকে ইসরাইল যুদ্ধ বিরতির শর্ত ভেঙে একের পর এক আমাদের ফিলিস্তিনে মুসলমান ভাইদের হত্যা করে কাতার তখন চেয়ে চেয়ে দেখো এবং বিমানের মাধ্যমে রংয়ের খেলায় মেতে ওঠে। কি বলবো ভাই মুসলিমদের ইরানের হাতে নাকি পৃথিবীর সবচাইতে বেশি ক্ষেপণাস্ত্র মজুর থাকে, মধ্যপ্রাচ্যের তেল ও স্বর্ণের মাধ্যমে নাকি বিশ্বের অর্থনৈতিক চাকা সচল থাকে অতঃপর দিন শেষে আমরাই পেছনে পড়ে থাকি আমরাই ইহুদীদের দ্বারা মার খাই।