Next scheduled rescrape ... never
Version 2
Last scraped
Edited on 20/06/2025, 20:17:44 UTC
আমার মাথায় কয়েক দিন ধরে একটি প্রশ্ন ঘুরপাক খাচ্ছে. সেটি হলো বাইনান্স এর পিটুপি কতটা নিরাপদ। কারণ বাইনান্স টিটুপি এর মাধ্যমে লেনদেনের কারণে অনেকের ব্যাংক অ্যাকাউন্ট ফ্রিজ দিচ্ছে । কয়েকদিন আগে ইউটিউব একটি ভিডিও দেখার সময় এই জিনিসটা আমি জানতে পারি। একদল স্ক্যামাররা মানুষের কোন চুরি করে তাদের ব্যাংক অ্যাকাউন্ট  গুলোর এক্সেস নিয়ে নেয় এবং সেই ব্যাংকের টাকা গুলো  বাইনান্স এর p2p এর মাধ্যমে সেল করে। এখন যার  ব্যাংক একাউন্ট হ্যাক হয়েছে সে যদি পুলিশকে কমপ্লেইন করে তাহলে পুলিশ তার ট্রানজেকশন স্টেটমেন্ট চেক করে এবং যার যার ব্যাংক অ্যাকাউন্টে সেই হ্যাক হওয়া একাউন্ট থেকে টাকা গিয়েছে এই অ্যাকাউন্ট গুলো ফ্রিজ করে দেয়। এমনকি এর কারণে মামলা পর্যন্ত হতে পারে যদি সেটা বড় অ্যামাউন্টের হয়।

কয়েকদিন আগে দেখলাম আমাদের ফোরামের বড় ভাইয়েরা তাদের ব্যাংক অ্যাকাউন্ট ফ্রিজ নিয়ে আলোচনা করেছিল।

তাহলে আমরা কিভাবে সেলফি ডলার কেনাবেচা করতে পারি, আরেকটি প্রশ্ন হল যদি আমরা টাকাগুলো বিকাশ একাউন্টে নেই তাহলে এখানে রিস্ক আছে

বাইনান্স, কুকয়েন, বাইবিট কোনোটাই নিরাপদ না, সবগুলোতেই রিস্ক আছে। হ্যাঁ পিটুপি নিয়ে অনেক ঘটনাই আছে, এগুলো নতুন কিছু না। এক্ষেত্রে আপনি যদি নিরাপদে বাই সেল করতে চান তাহলে মারচেন্টের ট্রেড কাউন্ট, সাকসেস রেট, রেপুটেশন এগুলো দেখে বাই সেল করবেন। আশা করি কোনো ঝামেলা পোহাতে হবে না। যদি লোভে পড়ে বেশি টাকায় সেল করতে গিয়ে কোনো অচেনা কম রেপুটেশন মারচেন্টের সাথে পিটুপি ডিল করতে যান তাহলে স্ক্যামের শিকার হওয়ার সম্ভবনা বেশি থাকি। আমি আজ পর্যন্ত কখনো পিটুপিত ঝামেলায় পরিনি এমনও হইছে সে বায়ার আমাকে পেমেন্ট করে দিসে, আর আমি ফান্ড রিলিজ করতে ভুলে গেছি (ঈদের টাইম), পরে দুইদিন পর রিলিজ করেও একাউন্টের কিছু হয়নি। আর চেষ্টা করবেন কমন কোনো মারচেন্ট রাখার। আমি বেশিরভাগ সময়ই চেনা জানা মারচেন্টদের কাছে সেল করি। তারা যদি এক্টিভ না থাকে তাহলে অপেক্ষা করি, পরে সেল করি।

আমি আজ পর্যন্ত কখনো পিটুপিতে ঝামেলায় পরিনি। এমনও হইছে সে বায়ার আমাকে পেমেন্ট করে দিসে, আর আমি ফান্ড রিলিজ করতে ভুলে গেছি (ঈদের টাইম), পরে দুইদিন পর রিলিজ করেও একাউন্টের কিছু হয়নি। আর চেষ্টা করবেন কমন কোনো মারচেন্ট রাখার। আমি বেশিরভাগ সময়ই চেনা জানা মারচেন্টদের কাছে সেল করি। তারা যদি এক্টিভ না থাকে তাহলে অপেক্ষা করি, পরে সেল করি।

বিকাশে নেন সমস্যা নেই। বাট চেষ্টা করবেন এক একাউন্টে ঘনঘন যেনো না নেয়া হয়। একাধিক একাউন্টে নিবেন। আমার কয়েকটা একাউন্ট। একাধিক একাউন্টে নেয়ার রিজন হচ্ছে ক্রিপ্টো ব্যান আর সন্দেহজনক বিকাশ লেনদেনের টার্গেটে পরা। এখন যদি সপ্তাহে সপ্তাহে ১০ হাজার ২০ হাজার ৩০ হাজার এভাবে ঢুকাতেই থাকেন তাহলে বিষয়টা কেমন দেখায়! সর্বশেষে পিটুপির ক্ষেত্রে ডাইরেক্ট ব্যাংক ট্রান্সফার আমি এভয়েট করি। ব্যাংকে অনেক লিগাল পেরা! কৈফিয়ত এর ব্যাপার আছে।
Version 1
Scraped on 20/06/2025, 19:52:54 UTC
আমার মাথায় কয়েক দিন ধরে একটি প্রশ্ন ঘুরপাক খাচ্ছে. সেটি হলো বাইনান্স এর পিটুপি কতটা নিরাপদ। কারণ বাইনান্স টিটুপি এর মাধ্যমে লেনদেনের কারণে অনেকের ব্যাংক অ্যাকাউন্ট ফ্রিজ দিচ্ছে । কয়েকদিন আগে ইউটিউব একটি ভিডিও দেখার সময় এই জিনিসটা আমি জানতে পারি। একদল স্ক্যামাররা মানুষের কোন চুরি করে তাদের ব্যাংক অ্যাকাউন্ট  গুলোর এক্সেস নিয়ে নেয় এবং সেই ব্যাংকের টাকা গুলো  বাইনান্স এর p2p এর মাধ্যমে সেল করে। এখন যার  ব্যাংক একাউন্ট হ্যাক হয়েছে সে যদি পুলিশকে কমপ্লেইন করে তাহলে পুলিশ তার ট্রানজেকশন স্টেটমেন্ট চেক করে এবং যার যার ব্যাংক অ্যাকাউন্টে সেই হ্যাক হওয়া একাউন্ট থেকে টাকা গিয়েছে এই অ্যাকাউন্ট গুলো ফ্রিজ করে দেয়। এমনকি এর কারণে মামলা পর্যন্ত হতে পারে যদি সেটা বড় অ্যামাউন্টের হয়।

কয়েকদিন আগে দেখলাম আমাদের ফোরামের বড় ভাইয়েরা তাদের ব্যাংক অ্যাকাউন্ট ফ্রিজ নিয়ে আলোচনা করেছিল।

তাহলে আমরা কিভাবে সেলফি ডলার কেনাবেচা করতে পারি, আরেকটি প্রশ্ন হল যদি আমরা টাকাগুলো বিকাশ একাউন্টে নেই তাহলে এখানে রিস্ক আছে

বাইনান্স, কুকয়েন, বাইবিট কোনোটাই নিরাপদ না, সবগুলোতেই রিস্ক আছে। হ্যাঁ পিটুপি নিয়ে অনেক ঘটনাই আছে, এগুলো নতুন কিছু না। এক্ষেত্রে আপনি যদি নিরাপদে বাই সেল করতে চান তাহলে মারচেন্টের ট্রেড কাউন্ট, সাকসেস রেট, রেপুটেশন এগুলো দেখে বাই সেল করবেন। আশা করি কোনো ঝামেলা পোহাতে হবে না। যদি লোভে পড়ে বেশি টাকায় সেল করতে গিয়ে কোনো অচেনা কম রেপুটেশন মারচেন্টের সাথে পিটুপি ডিল করতে যান তাহলে স্ক্যামের শিকার হওয়ার সম্ভবনা বেশি থাকি। আমি আজ পর্যন্ত কখনো পিটুপিতে ঝামেলায় পরিনি। এমনও হইছে সে বায়ার আমাকে পেমেন্ট করে দিসে, আর আমি ফান্ড রিলিজ করতে ভুলে গেছি (ঈদের টাইম), পরে দুইদিন পর রিলিজ করেও একাউন্টের কিছু হয়নি। আর চেষ্টা করবেন কমন কোনো মারচেন্ট রাখার। আমি বেশিরভাগ সময়ই চেনা জানা মারচেন্টদের কাছে সেল করি। তারা যদি এক্টিভ না থাকে তাহলে অপেক্ষা করি, পরে সেল করি।  

বিকাশে নেন সমস্যা নেই। বাট চেষ্টা কর এক একাউন্টে ঘনঘন যেনো না নেয়া হয়। একাধিক একাউন্টে নিবেন। আমার কয়েকটা একাউন্ট। একাধিক একাউন্টে নেয়ার রিজন হচ্ছে ক্রিপ্টো ব্যান আর সন্দেহজনক বিকাশ লেনদেনের টার্গেটে পরা। এখন যদি সপ্তাহে সপ্তাহে ১০ হাজার ২০ হাজার ৩০ হাজার এভাবে ঢুকাতেই থাকেন তাহলে বিষয়টা কেমন দেখায়! সর্বশেষে পিটুপির ক্ষেত্রে ডাইরেক্ট ব্যাংক ট্রান্সফার আমি এভয়েট করি। ব্যাংকে অনেক লিগাল পেরা! কৈফিয়ত এর ব্যাপার আছে।
Original archived Re: P2P কতটা নিরাপদ?
Scraped on 20/06/2025, 19:48:00 UTC
আমার মাথায় কয়েক দিন ধরে একটি প্রশ্ন ঘুরপাক খাচ্ছে. সেটি হলো বাইনান্স এর পিটুপি কতটা নিরাপদ। কারণ বাইনান্স টিটুপি এর মাধ্যমে লেনদেনের কারণে অনেকের ব্যাংক অ্যাকাউন্ট ফ্রিজ দিচ্ছে । কয়েকদিন আগে ইউটিউব একটি ভিডিও দেখার সময় এই জিনিসটা আমি জানতে পারি। একদল স্ক্যামাররা মানুষের কোন চুরি করে তাদের ব্যাংক অ্যাকাউন্ট  গুলোর এক্সেস নিয়ে নেয় এবং সেই ব্যাংকের টাকা গুলো  বাইনান্স এর p2p এর মাধ্যমে সেল করে। এখন যার  ব্যাংক একাউন্ট হ্যাক হয়েছে সে যদি পুলিশকে কমপ্লেইন করে তাহলে পুলিশ তার ট্রানজেকশন স্টেটমেন্ট চেক করে এবং যার যার ব্যাংক অ্যাকাউন্টে সেই হ্যাক হওয়া একাউন্ট থেকে টাকা গিয়েছে এই অ্যাকাউন্ট গুলো ফ্রিজ করে দেয়। এমনকি এর কারণে মামলা পর্যন্ত হতে পারে যদি সেটা বড় অ্যামাউন্টের হয়।

কয়েকদিন আগে দেখলাম আমাদের ফোরামের বড় ভাইয়েরা তাদের ব্যাংক অ্যাকাউন্ট ফ্রিজ নিয়ে আলোচনা করেছিল।

তাহলে আমরা কিভাবে সেলফি ডলার কেনাবেচা করতে পারি, আরেকটি প্রশ্ন হল যদি আমরা টাকাগুলো বিকাশ একাউন্টে নেই তাহলে এখানে রিস্ক আছে

বাইনান্স, কুকয়েন, বাইবিট কোনোটাই নিরাপদ না, সবগুলোতেই রিস্ক আছে। হ্যাঁ পিটুপি নিয়ে অনেক ঘটনাই আছে, এগুলো নতুন কিছু না। এক্ষেত্রে আপনি যদি নিরাপদে বাই সেল করতে চান তাহলে মারচেন্টের ট্রেড কাউন্ট, সাকসেস রেট, রেপুটেশন এগুলো দেখে বাই সেল করবেন। আশা করি কোনো ঝামেলা পোহাতে হবে না। যদি লোভে পড়ে বেশি টাকায় সেল করতে গিয়ে কোনো অচেনা কম রেপুটেশন মারচেন্টের সাথে পিটুপি ডিল করতে যান তাহলে স্ক্যামের শিকার হওয়ার সম্ভবনা বেশি থাকি। আমি আজ পর্যন্ত কখনো পিটুপিতে ঝামেলায় পরিনি। এমনও হইছে সে বায়ার আমাকে পেমেন্ট করে দিসে, আর আমি ফান্ড রিলিজ করতে ভুলে গেছি (ঈদের টাইম), পরে দুইদিন পর রিলিজ করেও একাউন্টের কিছু হয়নি। আর চেষ্টা করবেন কমন কোনো মারচেন্ট রাখার। আমি বেশিরভাগ সময়ই চেনা জানা মারচেন্টদের কাছে সেল করি। তারা যদি এক্টিভ না থাকে তাহলে অপেক্ষা করি, পরে সেল করি। 

বিকাশে নেন সমস্যা নেই। বাট চেষ্টা করতেই এক একাউন্টে ঘনঘন যেনো না নেয়া হয়। একাধিক একাউন্টে নিবেন। আমার কয়েকটা একাউন্ট। একাধিক একাউন্টে নেয়ার রিজন হচ্ছে ক্রিপ্টো ব্যান আর সন্দেহজনক বিকাশ লেনদেনের টার্গেটে পরা।