আসলে যারা চুরি করেছিলেন তাদের উদেশ্য আর্থিক লাভের জন্য ছিলো না, তাদের উদেশ্য ছিলো মূর্তিটি ধ্বংস করে ফেলা, সাতোশিগ্যালারি মূর্তিটি পুনরুদ্ধারের জন্য 0.1
BTC দেওয়ার ঘোষণা করেছিলো, যার বর্তমান বাজার মুল্য ১১ হাজার মার্কিন ডলার। আসলে এই কাজটা হয়তো বিটকয়েনের বিরোধিতা করে এমন লোকেদের দ্বারা হয়েছে, এটি খুবই বোকামি কাজ করা হয়েছে, যারা এই কাজ করেছে হয়তো তাদের সনাক্ত করা সম্ভব হবে, তাই যদি তাদের সনাক্ত করা হয় তাহলে তাদের শাস্তির ব্যবস্থা করা উচিত।
তথ্যগুলো এখান থেকে নেওয়া হয়েছে।আজব দুনিয়ার আজব মানুষজন। এটা ভেঙে ফেলে দিলে কার কি লাভ হবে? আর কার কি ক্ষতি হবে? বিটকয়েন বিরোধী কিছু লোক আছে, তারা এটা করতে পারে। বা হতে পারে কোনো মেন্টাল ট্রেডার, হয়তো ভেবেছিলো এটা ফেলে দিলে এই নিউজ মিডিয়ায় আসলে বিটকয়েন এর দাম নিচের দিকে নামতে থাকবে, এই সুযোগে হয়তো কিছু কামিয়ে নেয়া যাবে। কিন্তু বলদ ট্রেডার এটা বুঝে নাই যে এটার জন্য মার্কেটে কোনো প্রভাব পরবে না, উলটা আরো পাবলিক এটা নিয়ে হাইপ ক্রিয়েট করবে।
যাই হোক, এগুলা শুধুই আমার মনের কথা। বাস্তবে অন্য রকম হতে পারে। তবে এটা ঠিক যে এটা কেউ ফাইজলামি করেই করেছে। নইলে এটা তো এমনিতে কারো কোনো ক্ষতি করছে না। বা সাতোশির কোনো শত্রু এতবছর পর থাকার কথা নয়। তাইলে এই কাজ কারা করবে?