দেখছেন দায়িত্ব পালন করার নিয়ম, পুরা একটা এলাকার পাথর চুরি হয়েছে অথচ পুলিশ ও বিজিবি লোকেরা পাথর চুরি হওয়ার দুদিন তিনদিন পর সেখানে উপস্থিত হয়। মানে বাংলাদেশের এখন যতগুলো অপরাধমূলক কর্মকান্ড হচ্ছে সেগুলো পুলিশের সামনে হলেও দুদিন পর পুলিশ সেখানে উপস্থিত হয়। ঠিক এরকম ডাক্তার আসিবার আগেই রুগি মারা গেছে অর্থাৎ ডাক্তার অনেক পরে সেখানে পৌঁছেছে। একটা এলাকার বিএনপি নেতারা পুরা প্রশাসন ব্যবস্থা নিয়ন্ত্রণ করে ফলে সেখানে আপনি যদি পুরো জেলার পাথর সরান তাতেও পুলিশ বা বিজিবি লোকেরা সেখানে যাবে না। কয়েকদিন আগে থানার ঠিক নিকটে সাংবাদিক তুহিনকে নৃশংসভাবে কুপিয়ে মারল অথচ পুলিশ কিন্তু তাকিয়ে তাকিয়ে দেখলো কোন কিছুই করল না। পরে সেখানে পুলিশ গিয়ে জিজ্ঞাসা করে এখানে কিভাবে মারা হলো অপরাধী কি কোনো প্রমাণ আছে কিনা। কুপিয়ে মারা হয়েছে কিনা ইত্যাদি ইত্যাদি। তাহলে পাথরও ঠিক ওভাবে চুরি হয়েছে যেখানে পুলিশ মাঝে মাঝে হয়তো পাথর লোড গাড়ি বা নৌকা তারা বৌঠা দিয়ে বেয়ে সরাতে সাহায্য করেছে। নিষ্পাপ আইনি ব্যবস্থা।
বাংলা ছবি দেখেন নাই আগে? সব ঘটনা শেষ হলে কেবল তখনই তারা আসতো। এইসব দেখে বড় হয়েছি যেহেতু, আমরা তো এইরকমই করবো।