Next scheduled rescrape ... in 6 days
Version 1
Last scraped
Scraped on 11/09/2025, 15:04:12 UTC
এতোদিন যাবৎ দেখে আসছিলাম যে সবাই শিবির কে বলে আসছে যে এরা নাকি বট আইডি দিয়ে প্রপাগান্ডা ছড়ায় আর, আর বিরোধী দলের পোষ্টে তারা নাকি বট আইডি দিয়ে হাহা মারে। এখন দেখা যাচ্ছে শিবিরের বট আইডির পাশাপাশি বট ভোটের সংখ্যাও অনেক বেশি। বিএনপির এরকম ভরাডুবির কারণ কি বলে আপনাদের মনে হয়? আর শিবিরের জনপ্রিয়তা এতোই বেড়ে গেলো হুট করে? এর পেছনের ঘটনা আপনাদের কাছে কি মনে হয়?

আমার যেটা ধারণা, যেহেতু আওয়ামীলিগ এখন নাই, তারা এখন জামাত শিবির, বা অন্যান্য দল কে ভোট দিবে। আওয়ামীলিগের সাপোর্ট যারা করে, তারা অন্তত কোনোদিন বিএনপি কে ভোট দিবে না। এটা আর কেউ বুঝুক আর না বুঝুক, রুমিন ফারহানা ঠিকই বুঝে। তাই তিনি চাচ্ছেন যেভাবেই হোক, আওয়ামীলিগ মাঠে আসুক। এতে করে বিএনপি বিরোধীদের ভোট ভাগ হয়ে যাবে। আওয়ামীলিগ যারা সাপোর্ট করে, তারা আওয়ামীলিগ কে ভোট দিবে, এতে করে আওয়ামীলিগ এর ভোট গুলো আর জামাত শিবির পাবে না।
যদিও রাজনীতি নিয়ে কোন কথা বলতে চাই না তবে আপনার এই পোস্ট দেখে কিছু লেখার ইচ্ছা হলো। সামনে ভোটাভুটিতে কি হবে তা অনেকটাই আন্দাজ করা যাচ্ছে। বিএনপি বাংলাদেশের একটি বড় রাজনৈতিক দল হলেও তারা অনেক বাজে অবস্থার মধ্যে আছে এখন এটা তারা বিশ্বাস করুক বা না করুক এবারের নির্বাচনে বিএনপির সরকার গঠন করার সম্ভাবনা অনেকটাই কমে গেছে এবং ডাকসুর নির্বাচনের পর থেকে এটা আরো ভালোভাবে বোঝা যাচ্ছে। যদিও আমি কোন ধরনের রাজনীতি করি না কোন রাজনৈতিক দলের সাথে যুক্ত নাই। তবে আমি একটি প্রেডিকশন করতে পারতেছি যে কি ঘটতে যাচ্ছে।

আওয়ামী লীগ দেশ থেকে বিদায় হয়েছে, আওয়ামী লীগের সমর্থন কিন্তু কম না দেশে যাই বলেন, কারণ এটিও বাংলাদেশের একটি বড় রাজনৈতিক দল ছিল। এই নির্বাচনে আওয়ামী লীগের যত সমর্থন আছে প্রত্যেকের ভোট দিবে জামাত শিবির এবং বেশিরভাগ ভোট দিবে জাতীয় পার্টিতে। কারণ হচ্ছে জাতীয় পার্টি গত নির্বাচনে আওয়ামী লীগকে সাহায্য করছে অন্য কোন দল নির্বাচনে অংশগ্রহণ না করলেও জাতীয় পার্টি বিরোধীদল হিসেবে অংশগ্রহণ করে নির্বাচন সুষ্ঠু দেখিয়েছে। তারমানে জাতীয় পার্টির দিকে আওয়ামী লীগের একটি পজিটিভ দৃষ্টি আছে এবং তারাও জানে যে জাতীয় পার্টি ক্ষমতায় আসতে পারলে তারা আবারও দেশে ফিরতে পারবে। তাই যদি জাতীয় পার্টিকে নির্বাচন করতে দেওয়া হয় তাহলে আওয়ামী লীগ সমর্থনকারীর বেশিরভাগ ভোট তাদের মধ্যে পড়বে আর কিছু পড়বে জামাত শিবিরের পক্ষে। কারণ তারা ভালোভাবেই জানে যে জামাত-শিবির যদি ক্ষমতায় আসে আওয়ামী লীগের নেতাকর্মীরা অনেকদিন থেকেই কিছুটা হলেও মাফ পাবে। কিন্তু বিএনপি ক্ষমতায় আসলে আওয়ামী লীগের প্রত্যেকটা নেতা কর্মীকে জাল দিয়ে ছেকে ধরা হবে কারণ গত ১৬ বছর বিএনপির ওপর আওয়ামী লীগ প্রচুর পরিমাণে অত্যাচার চালাইছে

এদিকে জামাত শিবিরের নরমালি অনেক সমর্থনড়ি আছে এবং তারা যেভাবে মানুষের দুয়ারে দুয়ারে গিয়ে ভোট চাচ্ছে বিএনপি তার তিনভাগের এক ভাগও করতেছে না তাই জামাতের নমনীয়তা দেখে অনেকেই জামাত শিবিরের ভক্ত হচ্ছে যার একটি প্রতিফলন ডাকসু নির্বাচনে দেখা গেল।

তাই সব মিলাইয়া চিন্তাভাবনা করলে জামাত-শিবির অনেক দিক থেকেই এগিয়ে আছে। তাই নির্বাচন সুষ্ঠু হলে বিএনপির অনেক কষ্ট হয়ে যাবে নির্বাচিত সরকার গঠন করার জন্য। যদিও আমি রাজনীতি সম্পর্কে ভালো বুঝিনা রাজনীতি করি না তবে যতটুকু বুঝি ততটুকু দিয়ে আমার এরকমই মনে হচ্ছে।
Original archived Re: বাংলা (Bengali)
Scraped on 11/09/2025, 14:59:00 UTC
এতোদিন যাবৎ দেখে আসছিলাম যে সবাই শিবির কে বলে আসছে যে এরা নাকি বট আইডি দিয়ে প্রপাগান্ডা ছড়ায় আর, আর বিরোধী দলের পোষ্টে তারা নাকি বট আইডি দিয়ে হাহা মারে। এখন দেখা যাচ্ছে শিবিরের বট আইডির পাশাপাশি বট ভোটের সংখ্যাও অনেক বেশি। বিএনপির এরকম ভরাডুবির কারণ কি বলে আপনাদের মনে হয়? আর শিবিরের জনপ্রিয়তা এতোই বেড়ে গেলো হুট করে? এর পেছনের ঘটনা আপনাদের কাছে কি মনে হয়?

আমার যেটা ধারণা, যেহেতু আওয়ামীলিগ এখন নাই, তারা এখন জামাত শিবির, বা অন্যান্য দল কে ভোট দিবে। আওয়ামীলিগের সাপোর্ট যারা করে, তারা অন্তত কোনোদিন বিএনপি কে ভোট দিবে না। এটা আর কেউ বুঝুক আর না বুঝুক, রুমিন ফারহানা ঠিকই বুঝে। তাই তিনি চাচ্ছেন যেভাবেই হোক, আওয়ামীলিগ মাঠে আসুক। এতে করে বিএনপি বিরোধীদের ভোট ভাগ হয়ে যাবে। আওয়ামীলিগ যারা সাপোর্ট করে, তারা আওয়ামীলিগ কে ভোট দিবে, এতে করে আওয়ামীলিগ এর ভোট গুলো আর জামাত শিবির পাবে না।
যদিও রাজনীতি নিয়ে কোন কথা বলতে চাই না তবে আপনার এই পোস্ট দেখে কিছু লেখার ইচ্ছা হলো। সামনে ভোটাভুটিতে কি হবে তা অনেকটাই আন্দাজ করা যাচ্ছে। বিএনপি বাংলাদেশের একটি বড় রাজনৈতিক দল হলেও তারা অনেক বাজে অবস্থার মধ্যে আছে এখন এটা তারা বিশ্বাস করুক বা না করুক এবারের নির্বাচনে বিএনপির সরকার গঠন করার সম্ভাবনা অনেকটাই কমে গেছে এবং ডাকসুর নির্বাচনের পর থেকে এটা আরো ভালোভাবে বোঝা যাচ্ছে। যদিও আমি কোন ধরনের রাজনীতি করি না কোন রাজনৈতিক দলের সাথে যুক্ত নাই। তবে আমি একটি প্রেডিকশন করতে পারতেছি যে কি ঘটতে যাচ্ছে।

আওয়ামী লীগ দেশ থেকে বিদায় হয়েছে, আওয়ামী লীগের সমর্থন কিন্তু কম না দেশে যাই বলেন, কারণ এটিও বাংলাদেশের একটি বড় রাজনৈতিক দল ছিল। এই নির্বাচনে আওয়ামী লীগের যত সমর্থন আছে প্রত্যেকের ভোট দিবে জামাত শিবির এবং বেশিরভাগ ভোট দিবে জাতীয় পার্টিতে। কারণ হচ্ছে জাতীয় পার্টি গত নির্বাচনে আওয়ামী লীগকে সাহায্য করছে অন্য কোন দল নির্বাচনে অংশগ্রহণ না করলেও জাতীয় পার্টি বিরোধীদল হিসেবে অংশগ্রহণ করে নির্বাচন সুষ্ঠু দেখিয়েছে। তারমানে জাতীয় পার্টির দিকে আওয়ামী লীগের একটি পজিটিভ দৃষ্টি আছে। তাই যদি জাতীয় পার্টি কে নির্বাচন করতে দেওয়া হয় তাহলে আওয়ামী লীগ সমর্থনকারীর বেশিরভাগ ভোট তাদের মধ্যে পড়বে আর কিছু পড়বে জামাত শিবিরের পক্ষে। কারণ তারা ভালোভাবেই জানে যে জামাত-শিবির যদি ক্ষমতায় আসে আওয়ামী লীগের নেতাকর্মীরা অনেকদিন থেকেই কিছুটা হলেও মাফ পাবে। কিন্তু বিএনপি ক্ষমতায় আসলে আওয়ামী লীগের প্রত্যেকটা নেতা কর্মীকে জাল দিয়ে ছেকে ধরা হবে।

এদিকে জামাত শিবিরের নরমালি অনেক সমর্থন গাড়ি আছে এবং তারা যেভাবে মানুষের দুয়ারে দুয়ারে গিয়ে ভোট চাচ্ছে বিএনপি তার তিনভাগের এক ভাগও করতেছে না তাই জামাতের নমনীয়তা দেখে অনেকেই জামাত শিবিরের ভক্ত হচ্ছে যার একটি প্রতিফলন ডাকসু নির্বাচনে দেখা গেল।

তাই সব মিলাইয়া চিন্তাভাবনা করলে জামাত-শিবির অনেক দিক থেকেই এগিয়ে আছে। তাই নির্বাচন সুষ্ঠু হলে বিএনপির অনেক কষ্ট হয়ে যাবে নির্বাচিত সরকার গঠন করার জন্য। যদিও আমি রাজনীতি সম্পর্কে ভালো বুঝিনা রাজনীতি করি না তবে যতটুকু বুঝি ততটুকু দিয়ে আমার এরকমই মনে হচ্ছে।