বিটকয়েন এর সুবিধা গুলো কি কি কেউ যদি একটু বলতেন।
আর আমরা যে বাউন্টি ফোরামে কাজ করি সেটা কি কোন অপরাধ? এটা যদি বাংলাদেশের প্রশাসন যানে তাহলে কি আমাদের কোনো অসুবিধা হবে?
যে কোন জিনিসের দুইটা দিক থাকে। একটা হল ভালো দিক আর একটু হলেও খারাপ দিক। সারা বিশ্বে সবচেয়ে জনপ্রিয় হচ্ছে বিটকয়েন।এই বিটকয়েনের কিছু খারাপ ও ভালো দিক তুলে ধরা হলো যাতে করে বিটকয়েন সম্পর্কে আপনার ধারণা হয়:-
বিটকয়েন এর সুবিধা সমূহ:-
১। লেনদেনে সরকারের কোন নিয়ন্ত্রন থাকে না।
২। কোন ব্যাংকের সাথে যোগাযোগের প্রয়োজন পরে না।
৩। লেনদেনে পরিচয় গোপন থাকে।
৪। স্বল্প সময়ে যেকোন জায়গায় টাকা পাছানো সম্ভব হয়।
৫। সঞ্চয়ের মাধ্যমে পরবর্তিতে অধিক মূল্যে বিক্রয় করা যায়।
বিটকয়েন এর অসুবিধা সমূহঃ
১। মাইনর ট্রানজেকশন এপ্রুভ করতে অনেক সময় মাত্রাতিরিক্ত সময় নিয়ে থাকে।
২। অকেন সময় বেআইনি কাজে ব্যবহার করা হয়।
৩। কোন সেবা না পেলে তার মূল্য আর ফেরত পাওয়া যায় না।
৪। বিটকয়েন ওয়ালেট নষ্ট হয়ে গেলে তা আর ফিরে পাওয়া যায় না।
৫। বাজার মূল্য অস্থিতিশীল।
বিটকয়েনের কিছু অসুবিধা
বিটকয়েন সম্পূর্ণ অফেরতযোগ্য। অর্থাৎ কেউ ভুল করে কোনো ভুল ঠিকানায় বিটকয়েন পাঠিয়ে দিলে তা আর ফেরত পাওয়া সম্ভব নয়।
বিটকয়েন লেনদেন প্রক্রিয়া কোনো প্রতিষ্ঠান নিয়ন্ত্রণ করে না। প্রেরক-প্রাপক উভয়ের পরিচয়ই সম্পূর্ণ গোপন থাকে। ফলে অনেক অপরাধমূলক কাজে বিটকয়েন ব্যবহার করা সম্ভব। অবৈধ পণ্যের কেনা বেচাতেও বিটকয়েন ব্যবহৃত হয়। ইন্টারনেটের গোপন অংশ ডার্ক ওয়েবের সমস্ত লেনদেন হয় বিটকয়েনের মাধ্যমে।
বিটকয়েনের মূল্য অনেকটাই অস্থিতিশীল। কখনো বিশাল পরিমাণে বাড়ে তো কখনো বিশাল ধস নামে।
সতর্ক থাকতে হবে:
আর আমার যতটুকু মনে হয় বাংলাদেশে থেকে বাউন্টি ফোরামে কাজ করে ভালোই প্রফিট আয় করতেছে। যেহেতু আমাদের দেশে এখনো বৈধতা দেয়নি তার জন্য আমরা যাই করি না কেন সবকিছু সতর্কতার সাথে করতে হবে। সবসময় সতর্ক থেকে কাজ করে যাবেন। ইনশাআল্লাহ সামনে অনেক ভালো কিছু হবে।